নবম শ্রেণীর ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় হতে সঠিক বিকল্প বক্তব্য নির্বাচন। নবম শ্রেণী (তৃতীয় অধ্যায়) ঊনবিংশ শতকের ইউরোপ- রাজতান্ত্রিক ও জাতীয়তাবাদী ভাবধারার সংঘাত থেকে সঠিক বিকল্প বক্তব্য নির্বাচন। Class 9 History Chapter 3 Selection of the Correct Alternative Statement
নবম শ্রেণীর ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় থেকে সঠিক বিকল্প বক্তব্যটি নির্বাচন করো বিবৃতি ব্যাখ্যা
নবম শ্রেণীর ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় হতে সঠিক বিকল্প বক্তব্য নির্বাচন (ঊনবিংশ শতকের ইউরোপ)
নবম শ্রেণী (তৃতীয় অধ্যায়) ঊনবিংশ শতকের ইউরোপ: রাজতান্ত্রিক ও জাতীয়তাবাদী ভাবধারার সংঘাত থেকে সঠিক বিকল্প বক্তব্য নির্বাচন
শ্রেণী | নবম |
অধ্যায় | তৃতীয় অধ্যায় |
Question Type | সঠিক বিকল্প বক্তব্য নির্বাচন |
Marks | 1 |
নবম শ্রেণীর ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় থেকে সঠিক বিকল্প বক্তব্য নির্বাচন করো
১। বিবৃতি : নেপোলিয়নের মাধ্যমে ফ্রান্সের বাইরে বিপ্লব-প্রসুত ভাবধারা ছড়িয়ে পড়ে।
ব্যাখ্যা: (ক) নেপোলিয়ন বিভিন্ন দেশের ভূখণ্ড দখল করেন।
(খ) নেপোলিয়ন বিভিন্ন দেশে বিপ্লবী ভাবধারা প্রচার করেন।
(গ) নেপোলিয়ন বিভিন্ন দেশে দূত পাঠান।
উত্তর:- (ক) নেপোলিয়ন বিভিন্ন দেশের ভূখণ্ড দখল করেন।
২। বিবৃতি : ন্যায্য অধিকার নীতি ভেনিস ও জেনোয়ার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয় নি।
ব্যাখ্যা : (ক) ভিয়েনা সম্মেলনের কর্তারা ন্যায্য অধিকার নীতিকে ভেনিস ও জেনোয়ার বাইরে রেখেছিলেন।
(খ) ভিয়েনা সম্মেলনের কর্তারা প্রজাতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে চান নি।
(গ) ভিয়েনা সম্মেলনের কর্তারা আপাতত ফ্রান্সকে নিয়েই চিন্তাভাবনা করছিলেন।
উত্তর:- (খ) ভিয়েনা সম্মেলনের কর্তারা প্রজাতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে চান নি।
৩। বিবৃতি : ১৮১৫ খ্রিস্টাব্দে ভিয়েনা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
ব্যাখ্যা : (ক) ইউরোপের নেতারা ফরাসি বিপ্লবের ভাবধারার প্রসার ঘটাতে চেয়েছিলেন।
(খ) বিজয়ী নেতারা নেপোলিয়নকে নির্বাসনে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।
(গ) নেপোলিয়নের পতনের পর বিজয়ী নেতারা ইউরোপের পুনর্গঠনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন।
উত্তর:- (গ) নেপোলিয়নের পতনের পর বিজয়ী নেতারা ইউরোপের পুনর্গঠনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন।
৪। বিবৃতি : উনিশ শতকে স্বৈরাচারী রাজতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক ভাবধারার মধ্যে সংঘাত বাধে।
ব্যাখ্যা : (ক) রাজতন্ত্রগুলি গণতন্ত্রকে শুধু শিক্ষাক্ষেত্রে সীমাবদ্ধ রাখার চেষ্টা করে।
(খ) প্রাচীন রাজতন্ত্রগুলি নতুন গণতান্ত্রিক ভাবধারাকে ধ্বংস করার চেষ্টা করে।
(গ) নতুন গণতান্ত্রিক আদর্শ মানুষের অধিকার কেড়ে নিচ্ছিল।
উত্তর:- (খ) প্রাচীন রাজতন্ত্রগুলি নতুন গণতান্ত্রিক ভাবধারাকে ধ্বংস করার চেষ্টা করে।
৫। বিবৃতি : ভিয়েনা সম্মেলনে শক্তিসাম্য নীতি গ্রহণ করা হয়।
ব্যাখ্যা : (ক) ফ্রান্সকে যথার্থ গুরুত্ব দেওয়ার জন্য।
(খ) সকল রাষ্ট্রের শক্তি সমান করার জন্য।
(গ) ভবিষ্যতে ফ্রান্সের শক্তিবৃদ্ধি প্রতিহত করার জন্য।
উত্তর:- (গ) ভবিষ্যতে ফ্রান্সের শক্তিবৃদ্ধি প্রতিহত করার জন্য।
৬। বিবৃতি : নেপোলিয়নের পতনের পর অষ্টাদশ লুই ফ্রান্সের সিংহাসনে বসেন।
ব্যাখ্যা : (ক) ভিয়েনা সম্মেলনের কর্তারা দুর্বল রাজাকে ফ্রান্সের সিংহাসনে বসাতে চেয়েছিলেন।
(খ) ভিয়েনা সম্মেলনের কর্তারা সিংহাসনে ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন।
(গ) অষ্টাদশ লুই নেপোলিয়নের বিরোধী ছিলেন।
উত্তর:- (খ) ভিয়েনা সম্মেলনের কর্তারা সিংহাসনে ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন।
৭। বিবৃতি : মেটারনিখের উদ্যোগে ইউরোপীয় শক্তি-সমবায় গড়ে ওঠে।
ব্যাখ্যা : (ক) মেটারনিথ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের গণ-আন্দোলন দমন করতে চেয়েছিলেন।
(খ) মেটারনিখ ট্রপোর ঘোষণাপত্র প্রকাশ করেন।
(গ) মেটারনিথ অস্ট্রিয়ার প্রধানমন্ত্রী পদ লাভ করেন।
উত্তর:- (ক) মেটারনিথ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের গণ-আন্দোলন দমন করতে চেয়েছিলেন।
৮। বিবৃতি : মেটারনিখ কার্লসবাড ডিক্রি জারি করেন।
ব্যাখ্যা : (ক) জার্মানিকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য।
(খ) জার্মানির রাজনৈতিক দলগুলিকে নিষিদ্ধ করার জন্য।
(গ) জার্মানির জনগণের অধিকার রক্ষার জন্য।
উত্তর:- (খ) জার্মানির রাজনৈতিক দলগুলিকে নিষিদ্ধ করার জন্য।
৯। বিবৃতি : প্রজাতান্ত্রিকরা জুলাই রাজতন্ত্রের প্রতি ক্ষুব্ধ ছিল।
ব্যাখ্যা : (ক) জুলাই রাজতন্ত্র ভোটাধিকার সংকুচিত করেছিল।
(খ) প্রজাতান্ত্রিকরা লুই বোনাপার্টকে সিংহাসনে বসাতে চেয়েছিল।
(গ) প্রজাতান্ত্রিকরা ক্যাথোলিকদের পক্ষে ছিল।
উত্তর:- (ক) জুলাই রাজতন্ত্র ভোটাধিকার সংকুচিত করেছিল।
১০। বিবৃতি : ইটালির ঐক্য আন্দোলনে ম্যাৎসিনি বিদেশি সাহায্য গ্রহণের পক্ষপাতী ছিলেন না।
ব্যাখ্যা : (ক) ম্যাৎসিনি মনে করতেন ইটালির যুবকরা আত্মত্যাগের মাধ্যমে ইটালিকে ঐক্যবদ্ধ করতে সক্ষম হবে।
(খ) গ্যারিবল্ডির দৃষ্টিভঙ্গি ম্যাৎসিনি গ্রহণ করেছিলেন।
(গ) ম্যাৎসিনি ইটালিতে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন।
উত্তর:- (ক) ম্যাৎসিনি মনে করতেন ইটালির যুবকরা আত্মত্যাগের মাধ্যমে ইটালিকে ঐক্যবদ্ধ করতে সক্ষম হবে।
১১। বিবৃতি : নেপোলিয়ন ইটালির সর্বত্র একই ধরনের আইন-কানুন চালু করেন।
ব্যাখ্যা : নেপোলিয়ন তাঁর ‘কোভ নেপোলিয়ন’ -এর কার্যকারিতা পরীক্ষা করছিলেন।
(খ) নেপোলিয়নের উদ্দেশ্য ছিল ইটালিতে সম্পূর্ণ ফরাসি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা।
(গ) নেপোলিয়নের উদ্দেশ্য ছিল ইটালির ঐক্য আন্দোলন সম্পূর্ণ করা।
উত্তর:- (খ) নেপোলিয়নের উদ্দেশ্য ছিল ইটালিতে সম্পূর্ণ ফরাসি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা।
১২। মেটারনিখ ইংল্যান্ডে পালিয়ে যান।
ব্যাখ্যা : (ক) মেটারনিখ অস্ট্রিয়াকে বসবাসের অযোগ্য মনে করেছিলেন।
(খ) মেটারনিখ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন।
(গ) মেটারনিখের গণতন্ত্রবিরোধী নীতি বিদ্রোহীরা ব্যর্থ করে দিয়েছিল।
উত্তর:- (গ) মেটারনিখের গণতন্ত্রবিরোধী নীতি বিদ্রোহীরা ব্যর্থ করে দিয়েছিল।
১৩। বিবৃতি : ইটালি ক্রিমিয়ার যুদ্ধে (১৮৫৪ খ্রি.) রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইঙ্গ-ফরাসি পক্ষে যোগ দেয়।
ব্যাখ্যা : (ক) ইটালি অস্ট্রিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধের ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছিল।
(খ) ইটালি রাশিয়াকে পরাজিত করে ইটালির কয়েকটি রাজ্য ঐক্যবদ্ধ করতে চেয়েছিল।
(গ) ইটালির ঐক্যের বিষয়ে ইঙ্গ-ফরাসি শক্তির সহায়তা প্রয়োজন ছিল।
উত্তর:- (গ) ইটালির ঐক্যের বিষয়ে ইঙ্গ-ফরাসি শক্তির সহায়তা প্রয়োজন ছিল।
১৪। বিবৃতি : বিসমার্ক প্রাশিয়ার সামরিক শক্তি বৃদ্ধির প্রতি বিশেষ নজর দেন।
ব্যাখ্যা : (ক) বিসমার্ক জার্মানির ঐক্যের ক্ষেত্রে ‘রক্ত ও লৌহ নীতি’ গ্রহণ করেন।
(খ) বিসমার্ক শান্তিপূর্ণ উপায়ে জার্মানিকে ঐক্যবদ্ধ করতে চেয়েছিলেন।
(গ) বিসমার্ক জার্মান যুবকদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে জার্মানির ঐক্য প্রতিষ্ঠা করতে চান।
উত্তর:- (ক) বিসমার্ক জার্মানির ঐক্যের ক্ষেত্রে ‘রক্ত ও লৌহ নীতি’ গ্রহণ করেন।
১৫। বিবৃতি : ১৮১৯ খ্রিস্টাব্দে জার্মানিতে জোলভেরাইন প্রতিষ্ঠিত হয়।
ব্যাখ্যা : (ক) জার্মানির ঐক্য আন্দোলন পরিচালনার উদ্দেশ্যে।
(খ) জার্মান রাজ্যগুলির মধ্যে সামান্য শুল্কে বাণিজ্য করার উদ্দেশ্যে।
(গ) অস্ট্রিয়াকে জার্মানি থেকে বিতাড়িত করার উদ্দেশ্যে।
উত্তর:- (খ) জার্মান রাজ্যগুলির মধ্যে সামান্য শুল্কে বাণিজ্য করার উদ্দেশ্যে।
১৬। বিবৃতি : ১৮৫৯ খ্রিস্টাব্দে অস্ট্রিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ফ্রান্স ইটালির পক্ষে যোগ দেয়।
ব্যাখ্যা : (ক) ফ্রান্স ইতিপূর্বে ইটালির সঙ্গে গোপন চুক্তি করে এই যুদ্ধে যোগ দিতে রাজি হয়েছিল।
(খ) ফ্রান্স যুদ্ধে জয় লাভ করে অস্ট্রিয়ার কাছ থেকে কিছু স্থান দখল করতে চেয়েছিল।
(গ) ফ্রান্সের সঙ্গে অস্ট্রিয়ার পুরোনো শত্রুতা ছিল।
উত্তর:- (ক) ফ্রান্স ইতিপূর্বে ইটালির সঙ্গে গোপন চুক্তি করে এই যুদ্ধে যোগ দিতে রাজি হয়েছিল।
১৭। বিবৃতি : বিসমার্ক অস্ট্রিয়ার সঙ্গে গ্যাস্টিনের সন্ধি স্বাক্ষর করেন।
ব্যাখ্যা : (ক) বিসমার্কের উদ্দেশ্য ছিল জার্মানির ঐক্যের জন্য অস্ট্রিয়ার কাছ থেকে সহায়তা লাভ করা।
(খ) বিসমার্কের উদ্দেশ্য ছিল অস্ট্রিয়ার সঙ্গে বিরোধ মিটিয়ে নেওয়া।
(গ) বিসমার্কের উদ্দেশ্য ছিল অস্ট্রিয়ার সঙ্গে বিরোধ সৃষ্টি করা।
উত্তর:- (গ) বিসমার্কের উদ্দেশ্য ছিল অস্ট্রিয়ার সঙ্গে বিরোধ সৃষ্টি করা।
১৮। বিবৃতি : ফরাসি দূত কাউন্ট বেনেদেত্তি প্রাশিয়ার রাজার সঙ্গে এমস নামক স্থানে সাক্ষাৎ করেন।
ব্যাখ্যা : (ক) স্পেনের সিংহাসনে ভবিষ্যতে প্রাশীয় রাজবংশের কেউ বসবে না, এই মর্মে ফ্রান্স প্রতিশ্রুতি আদায় করতে চেয়েছিল।
(খ) ফ্রান্সের উদ্দেশ্য ছিল প্রাশিয়ার সঙ্গে বিরোধ মিটিয়ে নেওয়া।
(গ) প্রাশিয়া ও ফ্রান্স এমস নামক স্থানে গোপন চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিল।
উত্তর:- (ক) স্পেনের সিংহাসনে ভবিষ্যতে প্রাশীয় রাজবংশের কেউ বসবে না, এই মর্মে ফ্রান্স প্রতিশ্রুতি আদায় করতে চেয়েছিল।
১৯। বিবৃতি : রাশিয়া ইংল্যান্ডের কাছে তুরস্ককে ব্যবচ্ছেদের প্রস্তাব দেন।
ব্যাখ্যা : (ক) রাশিয়ার উদ্দেশ্য ছিল বলকান সমস্যার সমাধান করা।
(খ) রাশিয়া তুর্কি সাম্রাজ্যে নিজের সম্প্রসারণ ঘটাতে চেয়েছিল।
(গ) রাশিয়া তুরস্কের স্বার্থে ব্যবচ্ছেদের প্রস্তাব দিয়েছিল।
উত্তর:- (খ) রাশিয়া তুর্কি সাম্রাজ্যে নিজের সম্প্রসারণ ঘটাতে চেয়েছিল।
২০। বিবৃতি : রাশিয়া বলকান অঞ্চলে সম্প্রসারণ নীতি গ্রহণ করে।
ব্যাখ্যা : (ক) বলকান অঞ্চলে ইংল্যান্ডের প্রাধান্য রাশিয়ার নিরাপত্তার ক্ষতি করেছিল।
(খ) রাশিয়া বলকান অঞ্চলের বাণিজ্য দখল করতে চেয়েছিল।
(গ) রাশিয়ার উদ্দেশ্য ছিল বরফমুক্ত সমুদ্র উপকূল পর্যন্ত সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটানো।
উত্তর:- (গ) রাশিয়ার উদ্দেশ্য ছিল বরফমুক্ত সমুদ্র উপকূল পর্যন্ত সাম্রাজ্যের বিস্তার ঘটানো।
২১। বিবৃতি : প্রাশিয়া স্যাডোয়ার যুদ্ধে অস্ট্রিয়াকে চূড়ান্তভাবে পরাজিত করলেও তার ওপর চরম শর্ত চাপিয়ে দেয় নি।
ব্যাখ্যা : (ক) রাশিয়া ও ফ্রান্স অস্ট্রিয়ার পাশে দাঁড়িয়েছিল।
(খ) আসন্ন ফ্রাঙ্কো-প্রাশিয়া যুদ্ধে অস্ট্রিয়ার নিরপেক্ষতা প্রাশিয়ার প্রয়োজন ছিল।
(গ) প্রাশিয়া ভবিষ্যতে অস্ট্রীয় আক্রমণের আতঙ্কে ভুগছিল।
উত্তর:- (খ) আসন্ন ফ্রাঙ্কো-প্রাশিয়া যুদ্ধে অস্ট্রিয়ার নিরপেক্ষতা প্রাশিয়ার প্রয়োজন ছিল।
২২। বিবৃতি : ইঙ্গ-ফরাসি শক্তি তুরস্কের অখন্ডতা রক্ষা করতে চেয়েছিল।
ব্যাখ্যা : (ক) ইঙ্গ-ফরাসি শক্তি কৃষ্ণসাগরীয় অঞ্চলে রুশ সম্প্রসারণে আশঙ্কিত ছিল।
(খ) তুরস্কের অখন্ডতা রাশিয়ার স্বার্থের পক্ষে অনুকূল ছিল।
(গ) তুরস্ক ইঙ্গ-ফরাসি শক্তির কাছে অখন্ডতার দাবি জানিয়েছিল।
উত্তর:- (ক) ইঙ্গ-ফরাসি শক্তি কৃষ্ণসাগরীয় অঞ্চলে রুশ সম্প্রসারণে আশঙ্কিত ছিল।