একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস প্রথম অধ্যায় ইতিহাস চেতনা থেকে বহুবৈকল্পিক MCQ প্রশ্ন উত্তর

একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস প্রথম অধ্যায় ইতিহাস চেতনা থেকে বহুবৈকল্পিক MCQ প্রশ্ন উত্তর পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ প্রবর্তিত নতুন পাঠক্রম (2024) অনুসারে।

একাদশ শ্রেণীর ইতিহাস প্রথম অধ্যায় ইতিহাস চেতনা থেকে বহুবৈকল্পিক MCQ প্রশ্ন উত্তর

১। ইতিহাস’ বা ‘History’ শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ – (ক) Historia থেকে (খ) Histora থেকে (গ) Histor থেকে (ঘ) Histori থেকে

উত্তর – (ক) Historia থেকে

২. ইতিহাসের বিজ্ঞানসম্মত ব্যাখ্যার জনক বলা হয় কাকে? (ক) হেরোডোটাস (খ) থুকিডিডিস (গ) প্লিনি (ঘ) ইবন খালদুন।

উত্তর – (খ) থুকিডিডিস

৩। “ইতিহাস প্রকৃত অর্থেই বিজ্ঞান – এর বেশি বা কম নয়।” উক্তিটি করেছেন – (ক) এই এইচ কার (খ) র‍্যাঙ্কে (গ) বিউরি (ঘ) হেনরি পিরেন।

উত্তর – (গ) বিউরি

৪। প্রাক-ইতিহাসের সময়কাল হল – (ক) ১৪০০০০-৪০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ (খ) ১০০০০০-২০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ (গ) ২০০০০০০-৩০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ (ঘ) ৮০০০-১০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ

উত্তর – (গ) ২০০০০০০-৩০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ

৫। কাকে ইতিহাসের জনক বলা হয়? – (ক) সক্রেটিসকে (খ) হেরোডোটাসকে (গ) প্লেটোকে (ঘ) জাস্টিনকে

উত্তর – (খ) হেরোডোটাসকে

৬। ইতিহাসের সংজ্ঞা নিরূপণের চেষ্টা প্রথম করে – (ক) গ্রিকরা (খ) রোমানরা (গ) ফরাসিরা (ঘ) ভারতীয়রা।

উত্তর – (ক) গ্ৰিকরা

৭। প্রাচীন সভ্যতার কাল নির্ণয়ের কাজে ব্যবহৃত রেডিয়ো কার্বন পদ্ধতিটি আবিষ্কৃত হয় – (ক) ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে (খ) ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে (গ) ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে (ঘ) ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দে

উত্তর – (খ) ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে

৮। ‘What is History’ (‘কাকে বলে ইতিহাস’) গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন – (ক) ই এইচ কার (খ) হেনরি পিরেন (গ) বিউরি (ঘ) রমেশচন্দ্র মজুমদার

উত্তর – (ক) ই এইচ কার

৯। ফরাসি ভাষায় ‘প্রাক-ইতিহাস’ শব্দটি ১৮৩০ খ্রিস্টাব্দে প্রথম ব্যবহার করেন কে? – (ক) ড্যানিয়েল উইলসন (খ) ম্যাক্সমুলার (গ) পল তুর্নাল (ঘ) র‍্যাঙ্কে

উত্তর – (গ) পল তুর্নাল

১০। ডাইনোসর জাতীয় বৃহদাকার প্রাণীর আবির্ভাব ঘটেছিল কোন যুগে? – (ক) প্রায়-ইতিহাস যুগে (খ) প্রাগৈতিহাসিক যুগে (গ) ঐতিহাসিক যুগে (ঘ) আধুনিক যুগে

উত্তর – (খ) প্রাগৈতিহাসিক যুগে

১১। প্রাগৈতিহাসিক যুগের মানুষ – (ক) লিপির ব্যবহার জানত না (খ) লোহার ব্যবহার জানত (গ) চাষবাস জানত (ঘ) দূরদেশে বাণিজ্যে যেত

উত্তর – (ক) লিপির ব্যবহার জানত না

১২। কোন যুগ সাধারণত প্রাক-ইতিহাস? – (ক) প্রস্তর যুগ (খ) তাম্র যুগ (গ) লৌহ যুগ (ঘ) বরফ যুগ

উত্তর – (ক) প্রস্তর যুগ

১৩। ‘প্রাক-ইতিহাস’ শব্দটির অর্থ হল – (ক) ‘প্রায়-ইতিহাস’ ও ‘ইতিহাস’এর মধ্যবর্তী সময়কাল (খ) যে সময় লিখিত বিবরণী ইতিহাস রচনার প্রধান উৎস ছিল না (গ) যে সময় মানুষ লিখন পদ্ধতি জানত (ঘ) যে সময় মানুষ লিখন পদ্ধতি জানত না

উত্তর – (ঘ) যে সময় মানুষ লিখন পদ্ধতি জানত না

১৪। ‘প্রাক্-ইতিহাস’ বলতে ‘Anti-Historic’ শব্দটি কে ব্যবহার করেন? – (ক) হফম্যান (খ) পল বেঞ্জামিন (গ) পলটার নেল (ঘ) ডান ফেনডান

উত্তর – (গ) পলটার নেল

১৫। কে প্রাক-ইতিহাসের প্রথম ব্যাখ্যা দেন? – (ক) ম্যাথু আর্নল্ড (খ) টি এস এলিয়ট (গ) হারবাট মার্কিউজ (ঘ) জন লুবক

উত্তর – (ঘ) জন লুবক

১৬। কুমোরের চাকা আবিষ্কৃত হয় – (ক) প্রাচীন প্রস্তর যুগে (খ) নব্য প্রস্তর যুগে (গ) মধ্য প্রস্তর যুগে (ঘ) তাম্র-ব্রোঞ্জ যুগে

উত্তর – (খ) নব্য প্রস্তর যুগে

১৭। ‘প্রাক্-ইতিহাস’ শব্দটিকে একটি ভ্রান্ত শব্দ বলে ব্যাখ্যা করেছেন – (ক) ড্যানিয়েল উইলসন (খ) ডেভিড বুনো (গ) পল তুর্নাল (ঘ) এম সি বার্কিট

উত্তর – (ঘ) এম সি বার্কিট

১৮। ইংরেজিতে ‘প্রি-হিস্ট্রি’ কথাটি প্রথম ব্যবহার করেন কে?  – (ক) ড্যানিয়েল উইলসন (খ) লর্ড অ্যাকটন (গ) পল তুর্নাল (ঘ) র‍্যাঙ্কে

উত্তর – (ক) ড্যানিয়েল উইলসন

১৯। প্রাক-ঐতিহাসিক পর্বের কয়েকটি হাতিয়ারের নাম লেখ। – (ক) লোহার তৈরি ছুরি, কুঠার ও বর্শা (খ) পাথরের তৈরি ছুরি, কুঠার ও বর্শা (গ) তামার তৈরি ছুরি, কুঠার ও বর্শা (ঘ) ইস্পাতের তৈরি ছুরি, কুঠার ও বর্শা

উত্তর – (খ) পাথরের তৈরি ছুরি, কুঠার ও বর্শা

২০। ভারতে প্রায়-ইতিহাস যুগের সূচনা হয় কখন? – (ক) ৫ হাজার বছর আগে (খ) ১৫ হাজার বছর আগে (গ) ১০ হাজার বছর আগে (ঘ) ২০ হাজার বছর আগে

উত্তর – (ক) ৫ হাজার বছর আগে

২১। প্রাগৈতিহাসিক যুগের পরের যুগ হল – (ক) ঐতিহাসিক যুগ (খ) আর্কিওজোয়িক যুগ (গ) প্রায় ইতিহাস যুগ (ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তর – (গ) প্রায় ইতিহাস যুগ

২২। “প্রায়-ইতিহাস আসলে ইতিহাসের এমন এক পর্ব, যেখানে ইতিহাসের অস্তিত্বের সবে অঙ্কুরোদ্গম হয়েছে” উক্তিটি করেছেন – (ক) র‍্যাঙ্কে (খ) টিমোথি টেলর (গ) হেনরি পিরেন (ঘ) বিউরি

উত্তর – (খ) টিমোথি টেলর

২৩। প্রকৃতপক্ষে হরপ্পা কোন যুগের সভ্যতা? – (ক) প্রাগৈতিহাসিক যুগের সভ্যতা (খ) বরফের যুগের সভ্যতা (গ) প্রায়-ইতিহাস যুগের সভ্যতা (ঘ) ঐতিহাসিক যুগের সভ্যতা

উত্তর – (গ) প্রায়-ইতিহাস যুগের সভ্যতা

২৪। প্রায়-ইতিহাস যুগের সভ্যতার নিদর্শন হল – (ক) হরপ্পা সভ্যতা (খ) মায়া সভ্যতা (গ) আর্য সভ্যতা (ঘ) চৈনিক সভ্যতা

উত্তর – (ক) হরপ্পা সভ্যতা

২৫। কোন সময়কাল থেকে ভারতে প্রায়-ইতিহাস যুগের সূচনা হয়? – (ক) ধাতুর ব্যবহারের সময়কাল থেকে (খ) আগুনের ব্যবহারের সময়কাল থেকে (গ) পাথরের ব্যবহারের সময়কাল থেকে (ঘ) কৃষিকাজের সূচনাকাল থেকে

উত্তর – (গ) পাথরের ব্যবহারের সময়কাল থেকে

২৬। প্রায়-ইতিহাস শব্দটির অর্থ কি? – (ক) ইতিহাসের আগের যুগ (খ) প্রাক্-ইতিহাস ও ইতিহাসের মধবর্তী সময়কাল (গ) ইতিহাসের পরের যুগ (খ) যে সময় মানুষ লিখন পদ্ধতি জানত না

উত্তর – (খ) প্রাক্-ইতিহাস ও ইতিহাসের মধবর্তী সময়কাল

২৭। দক্ষিণ ভারতে প্রস্তর যুগের পর আসে – (ক) তাম্র যুগ (খ) ব্রোঞ্জ যুগ (গ) তাম্র ও ব্রোঞ্জ যুগ (ঘ) লৌহ যুগ

উত্তর – (ঘ) লৌহ যুগ

২৮। সৃষ্টির আদিলগ্নে মানুষ – (ক) লোহার হাতিয়ার ব্যবহার করত। (খ) ব্রোঞ্জের হাতিয়ার ব্যবহার করত (গ) তামার হাতিয়ার ব্যবহার করত (ঘ) পাথরের হাতিয়ার ব্যবহার করত

উত্তর – (ঘ) পাথরের হাতিয়ার ব্যবহার করত

২৯। প্রায়-ইতিহাস পর্বে ভারতের ইতিহাস কটি ভাগে বিভক্ত? – (ক) দুই ভাগে (খ) তিন ভাগে (গ) চার ভাগে (ঘ) পাঁচ ভাগে।

উত্তর – (গ) চার ভাগে

৩০। ‘Historia’ কথাটি যে শব্দ থেকে উদ্ভূত হয়েছে, তা হল – (ক) গ্রিক (খ) লাতিন (গ) ইংরেজি (ঘ) ফরাসি

উত্তর – (ক) গ্রিক

৩১। কোথায় পৃথক ব্রোঞ্জ যুগের অস্তিত্ব ছিল? – (ক) ভারতে (খ) ইউরোপে (গ) চিনে (ঘ) আমেরিকায়

উত্তর – (খ) ইউরোপে

৩২। ঐতিহাসিক তথ্য বলতে কি বোঝায়? – (ক) ঐতিহাসিক কাহিনী (খ) অতীতের নথিভুক্ত তথ্য (গ) অতীতের গল্পকথা (ঘ) অতীতের ঘটনা

উত্তর – (খ) অতীতের নথিভুক্ত তথ্য

৩৩। ভারতে ঐতিহাসিক যুগের সূচনা হয় – (ক) খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতক (খ) খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক (গ) খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতক (ঘ) খ্রিস্টপূর্ব অষ্টম শতক

উত্তর – (খ) খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক

৩৪। প্রায়-ইতিহাস যুগে কোন লিখিত উপাদানের ব্যবহার প্রচলিত ছিল? – (ক) স্থাপত্য-ভাস্কর্য (খ) লিপি (গ) মুদ্রা (ঘ) সাহিত্য

উত্তর – (খ) লিপি

৩৫। “ইতিহাস হল ঐতিহাসিক ও ঘটনার মধ্যে ভাব বিনিময়ের এক ধারাবাহিক পদ্ধতি” – উক্তিটি করেছেন – (ক) ভিনসেন্ট স্মিথ (খ) ই এইচ কার (গ) কার্ল মার্কস (ঘ) ম্যাক্সমুলার

উত্তর – (খ) ই এইচ কার

৩৬। ইতিহাস যুগের একটি সভ্যতার নিদর্শন হল – (ক) সিন্ধু সভ্যতা (খ) ইনকা সভ্যতা (গ) সুমেরীয় সভ্যতা (ঘ)  অ্যাজটেক সভ্যতা

উত্তর – (গ) সুমেরীয় সভ্যতা

৩৭। মায়া সভ্যতার নিদর্শন মিলেছে – (ক) এশিয়ায় (খ) ইউরোপে (গ) আফ্রিকায় (ঘ) আমেরিকায়

উত্তর – (ঘ) আমেরিকায়

৩৮। ‘ইতিহাস’ শব্দের অর্থ হল – (ক) অনুক্রম (খ) অনুলেখন (গ) অনুসন্ধান (ঘ) অনুলিপি

উত্তর – (গ) অনুসন্ধান

৩৯। ইতিহাস শব্দটির অর্থ – (ক) প্রাক্-ইতিহাস ও প্রায়-ইতিহাস-এর পরবর্তীকাল (খ) যে সময় মানুষ লিখতে জানত না (গ) যে সময় ইতিহাসের লিখিত উপাদানের গুরুত্ব ছিল না (ঘ) মানব সভ্যতার বিবর্তনের কাহিনী।

উত্তর – (ঘ) মানব সভ্যতার বিবর্তনের কাহিনী।

৪০। বাংলা ভাষায় ‘ইতিহাস’ শব্দটির অর্থ হল – (ক) ঐতিহ্য (খ) আধুনিকতা (গ) প্রগতিশীল (ঘ) অগ্রগামী

উত্তর – (ক) ঐতিহ্য

৪১। ‘Historia’ শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন – (ক) সক্রেটিস (খ) প্লেটো (গ) অ্যারিস্টটল (ঘ) হেরোডোটাস

উত্তর – (ঘ) হেরোডোটাস

৪২। “ইতিহাস হল মানবসমাজের সার্বিক ঘটনাবলি”- এই উক্তির প্রবক্তা হলেন (ক) র‍্যাপসন (খ) কলিংউড (গ) ই এইচ কার (ঘ) আর্নল্ড টয়েনবি

উত্তর – (ঘ) আর্নল্ড টয়েনবি

৪৩। বাংলা ভাষায় ‘ইতিহাস’ শব্দটি এসেছে – (ক) ‘ইতিহ’ শব্দ থেকে (খ) ঐতিহ শব্দ থেকে (গ) ঈতিহ শব্দ থেকে (ঘ) ঐতিহাস শব্দ থেকে

উত্তর – (ক) ‘ইতিহ’ শব্দ থেকে

৪৪। Historia’ শব্দটির অর্থ হল – (ক) সযত্ন বিশ্লেষণ (খ) সযত্ন অনুসন্ধান (গ) সযত্ন লিখন (ঘ) সযত্ন মূল্যায়ন

উত্তর – (খ) সযত্ন অনুসন্ধান

৪৫। বাংলায় ইতিহাস শব্দটির রূপতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় – (ক) ইতিহাস + √অস্ + অ (খ) ঈতিহ + √অস্ + অ (গ) ইতহ+ √অস্ + অ (ঘ) ঐতিহ+ √অস্ + অ

উত্তর – (গ) ইতহ+ √অস্ + অ

৪৬। বস্তুগত নিদর্শনের ভিত্তিতে অতীত পুনর্নির্মাণ করার বিজ্ঞানকে চিহ্নিত করা হয় – (ক) পদার্থবিদ্যা রূপে (খ) প্রত্নতত্ত্ব রূপে (গ) জ্যোর্তিবিদ্যা রূপে (ঘ) ভূবিদ্যা রূপে

উত্তর – (ঘ) ভূবিদ্যা রূপে

৪৭। ইতিহাসের মূল কথা হল – (ক) সজীবতা ও সক্রিয়তা (গ) সজীবতা ও স্থিরতা (গ) নিষ্প্রাণতা ও স্থিরতা (ঘ) গতিশীলতা ও ধারাবাহিকতা

উত্তর – (ঘ) গতিশীলতা ও ধারাবাহিকতা

৪৮। ইতিহাসের প্রথম ভাগের নাম হল – (ক) প্রাচীন যুগ (খ) মধ্যযুগ (গ) আধুনিক যুগ (ঘ) কোনটিই নয়।

উত্তর – (ক) প্রাচীন যুগ

৪৯। অতীতের কাহিনি উপস্থাপন, বিশ্লেষণ, ব্যাখ্যা ও মূল্যায়ন যাঁরা করেন, তাদের বলা হয় – (ক) ঐতিহাসিক (খ) জ্যোতির্বিদ (গ) সমাজবিজ্ঞানী (ঘ) শিক্ষাবিদ

উত্তর – (ক) ঐতিহাসিক

৫০। বাংলায় ইতিহাস শব্দটির রূপতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ করলে অর্থ হয় – (ক) এমনটিই থাকবে বা এমনটিই ঘটতে থাকবে (খ) এমনটিই ছিল বা এমনটিই ঘটেছিল (গ) এমনটিই আছে বা এমনটিই ঘটে চলেছে (ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তর – (খ) এমনটিই ছিল বা এমনটিই ঘটেছিল

৫১। মানব সভ্যতার ইতিহাস কে ভাগ করা যায় – (ক) দুই ভাগে (খ) তিন ভাগে (গ) চার ভাগে (ঘ) পাঁচ ভাগে

উত্তর – (খ) তিন ভাগে

৫২। ইতিহাসের প্রাচীন যুগকে ভাগ করা যায় – (ক) দুই ভাগে (খ) চার ভাগে (গ) তিন ভাগে (ঘ) পাঁচ ভাগে

উত্তর – (গ) তিন ভাগে

৫৩। ইতিহাসের দ্বিতীয় ভাগের নাম হল – (ক) প্রাচীন যুগ (খ) মধ্যযুগ (গ) আধুনিক যুগ (ঘ) কোনোটিই নয়।

উত্তর – (খ) মধ্যযুগ

৫৪। প্রাগৈতিহাসিক যুগের অপর নাম হল – (ক) Proto Historic Age (খ) Historic Age (গ) Pre-Historic Age (ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তর – (গ) Pre-Historic Age

৫৫। মানব ইতিহাসে কোন যুগের ব্যাপ্তির সবচেয়ে সুদীর্ঘ? – (ক) প্রাচীন যুগ (খ) মধ্যযুগ (গ) আধুনিক যুগ (ঘ) কোনোটিই নয়।

উত্তর – (ক) প্রাচীন যুগ

৫৬। কালানুক্রমিকভাবে অতীতের কাহিনি ও কার্যাবলির লিখন, বিশ্লেষণ ও অধ্যয়নকে বলা হয় – (ক) শিক্ষাবিদ্যা (খ) সমাজবিদ্যা (গ) দর্শন (ঘ) ইতিহাস

উত্তর – (ঘ) ইতিহাস

৫৭। প্রাচীন যুগের প্রথম ভাগের নাম হল – (ক) প্রাগৈতিহাসিক যুগ (খ) ঐতিহাসিক যুগ (গ) প্রায়-ঐতিহাসিক যুগ (ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তর – (ক) প্রাগৈতিহাসিক যুগ

৫৮। ইতিহাসের তৃতীয় ভাগের নাম হল – (ক) প্রাচীন যুগ (খ) মধ্যযুগ (গ) আধুনিক যুগ (ঘ) কোনোটিই নয়।

উত্তর – (গ) আধুনিক যুগ

৫৯। যে যুগের কোনো লিখিত ঐতিহাসিক উপাদান পাওয়া যায় না, সেই যুগকে বলা হয় – (ক) ঐতিহাসিক যুগ (খ) প্রাগৈতিহাসিক যুগ (গ) প্রায়-ঐতিহাসিক যুগ (ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তর – (খ) প্রাগৈতিহাসিক যুগ

৬০। প্রাক-ইতিহাসের প্রথম ব্যাখ্যা দেন – (ক) ড্যানিয়েল উইলসন (খ) পল তুর্নাল (গ) জন ল্যাবক (ঘ) এম সি বার্কিট

উত্তর – (গ) জন ল্যাবক

৬১। পল তুর্নাল ছিলেন – (ক) ফরাসি প্রত্নতত্ত্ববিদ (খ) গ্রিক প্রত্নতত্ত্ববিদ (গ) ইতালীয় প্রত্নতত্ত্ববিদ (ঘ) আমেরিকান প্রত্নতত্ত্ববিদ

উত্তর – (ক) ফরাসি প্রত্নতত্ত্ববিদ

৬২। মানব প্রজাতির উদ্ভবের পর থেকে প্রাচীন যুগ পর্যন্ত বিবর্তনের যে ধারা ইতিহাসের সময়কালে লিপিবদ্ধ রয়েছে, তা হল – (ক) প্রাগৈতিহাসিক যুগের বিষয়বস্তু (খ) ঐতিহাসিক যুগের বিষয়বস্তু (গ)  প্রায়-ঐতিহাসিক যুগের বিষয়বস্তু (ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তর – (ক) প্রাগৈতিহাসিক যুগের বিষয়বস্তু

৬৩। ড্যানিয়েল উইলসন প্রাক্-ইতিহাস শব্দটি ব্যবহার করেন – (ক) ১৮৭২ খ্রিস্টাব্দে (খ) ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দে (গ) ১৮৫১ খ্রিস্টাব্দে (ঘ) ১৮৮৬ খ্রিস্টাব্দে

উত্তর – (গ) ১৮৫১ খ্রিস্টাব্দে

৬৪। প্রথম ‘প্রাক্-ইতিহাস’ শব্দটি ব্যবহার করেন – (ক) এম সি বার্কিট (খ) জন ল্যাবক (গ) ড্যানিয়েল উইলসন (ঘ) পল তুর্নাল

উত্তর – (ঘ) পল তুর্নাল

৬৫। ‘প্রাক-ইতিহাস’ শব্দটিকে একটি ভ্রান্ত শব্দ বলে আখ্যায়িত করেছেন – (ক) ড্যানিয়েল উইলসন (খ) জন ল্যাবক (গ) পল তুর্নাল (ঘ) এম সি বার্কিট

উত্তর – (ঘ) এম সি বার্কিট

৬৬। প্রাক্-ইতিহাস শব্দটি ইংরেজি ভাষায় প্রথম ব্যবহার করেন – (ক) পল তুর্নাল (খ) ড্যানিয়েল উইলসন (গ) জন ল্যাবক (ঘ) এম সি বার্কিট

উত্তর – (খ) ড্যানিয়েল উইলসন

৬৭। মানুষ লিপি বা অক্ষরের ব্যবহার জানত না – (ক) ঐতিহাসিক যুগে (খ) প্রায়-ঐতিহাসিক যুগে (গ) প্রাগৈতিহাসিক যুগে (ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তর – (গ) প্রাগৈতিহাসিক যুগে

৬৮। প্রাচীন যুগের দ্বিতীয় ভাগের নাম হল – (ক) প্রাক-ঐতিহাসিক যুগ (খ) ঐতিহাসিক যুগ (গ) প্রায়-ঐতিহাসিক যুগ (ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তর – (গ) প্রায়-ঐতিহাসিক যুগ

৬৯। ভারতবর্ষে প্রাগৈতিহাসিক যুগ বলা হয় – (ক) পরবর্তী বৈদিক যুগকে (খ) প্রাক-বৈদিক যুগকে (গ) পরবর্তী হরপ্পা যুগকে (ঘ) প্রাক-হরপ্পা যুগকে

উত্তর – (ঘ) প্রাক-হরপ্পা যুগকে

৭০। প্রায়-ঐতিহাসিক যুগের সময়কাল হল – (ক) ৩০০০-৬০০ খ্রি.পূ. (খ) ৬০০০-৭০০ খ্রি.পূ. (গ) ৫০০০-৩০০ খ্রি.পূ. (ঘ) ১০০০০-৮০০ খ্রি.পূ.

উত্তর – (ক) ৩০০০-৬০০ খ্রি.পূ

৭১। ডাইনোসর জাতীয় বৃহদাকার প্রাণী বিরাজ করত – (ক) প্রাগৈতিহাসিক যুগে (খ) ঐতিহাসিক যুগে (গ) প্রায়-ঐতিহাসিক যুগে (ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তর – (ক) প্রাগৈতিহাসিক যুগে

৭২। কোনো লিখিত বিবরণ নেই – (ক) প্রাগৈতিহাসিক যুগের (খ) প্রায়-ঐতিহাসিক যুগের (গ) ঐতিহাসিক যুগের (ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তর – (ক) প্রাগৈতিহাসিক যুগের

৭৩। প্রায়-ঐতিহাসিক যুগের অপর নাম হল – (ক) Pre-Historic Age (খ) Proto-Historic Age (গ) Historic Age (ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তর – (খ) Proto-Historic Age

৭৪। প্রাগৈতিহাসিক যুগে মানুষেরা বসবাস করত – (ক) কুটিরে (খ) গাছের নীচে (গ) গুহায় (ঘ) অনাচ্ছাদিত স্থানে

উত্তর – (গ) গুহায়

৭৫। প্রাচীন যুগের তৃতীয় ভাগের নাম হল – (ক) প্রাক-ঐতিহাসিক যুগ (খ) ঐতিহাসিক যুগ (গ) প্রায় ঐতিহাসিক যুগ (ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তর – (খ) ঐতিহাসিক যুগ

৭৬। “ঈশ্বরের ইচ্ছাই হল সব এবং তাঁর ইচ্ছা অনুসারেই পৃথিবীর সকল কার্যাবলি নিয়ন্ত্রিত হয়।”- এটি বলা হয়েছে – (ক) বৌদ্ধ ধর্মমতে (খ) হিন্দু ধর্মমতে (গ) ইহুদি ধর্মমতে (ঘ) খ্রিস্টীয় ধর্মমতে

উত্তর – (ঘ) খ্রিস্টীয় ধর্মমতে

৭৭। ইতিহাস রচনার সূচনালগ্নে মানুষ ঘটনাবলির ব্যাখ্যা করত – (ক) যুক্তি দিয়ে (খ) কল্পকাহিনি দিয়ে (গ) ধর্মীয় চিন্তাভাবনা দিয়ে (ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তর – (গ) ধর্মীয় চিন্তাভাবনা দিয়ে

৭৮। “সমগ্র বিশ্ব হল ‘সিটি অব গড’, ঈশ্বরের নির্দেশ পালন করাই হল সর্বাপেক্ষা পবিত্র কর্ম।”- এ কথা বলেছেন – (ক) টয়েনবি (খ) সেন্ট অগাস্টিন (গ) র‍্যাঙ্কে (ঘ) হেগেল

উত্তর – (গ) র‍্যাঙ্কে

৭৯। “ইতিহাস কেবলমাত্র অতীত চর্চাই নয়, ইতিহাস হল ঈশ্বরের ইচ্ছার বহিঃপ্রকাশ। কারণ, তিনি হলেন সমগ্র জগতের স্রষ্টা।”- এটি বলা হয়েছে – (ক) খ্রিস্টীয় ধর্মমতে (খ) ইহুদি ধর্মমতে (গ) হিন্দু ধর্মমতে (ঘ) বৌদ্ধ ধর্মমতে

উত্তর – (খ) ইহুদি ধর্মমতে

৮০। “ধর্মের পতন ও অধর্মের সূচনা হলে সমাজ ও ধর্মকে রক্ষা করার উদ্দেশ্যে ঈশ্বরের আবির্ভাব হয়।”- এ কথার উল্লেখ আছে – (ক) ভারতের পুরাকথায় (খ) চিনের পুরাকথায় (গ) আরবের পুরাকথায় (ঘ) গ্রিসের পুরাকথায়

উত্তর – (ক) ভারতের পুরাকথায়

৮১। “বিশ্ব ব্রহ্মান্ডের সৃষ্টিকর্তা হলেন ব্রহ্মা, পালনকর্তা হলেন বিষ্ণু ও ধ্বংসকর্তা হলেন মহেশ্বর।” এটি বলা হয়েছে – (ক) ইসলাম ধর্মমতে (খ) বৌদ্ধ ধর্মমতে (গ) খ্রিস্টীয় ধর্মমতে (ঘ) হিন্দু ধর্মমতে

উত্তর – (ঘ) হিন্দু ধর্মমতে

৮২। “সংস্কৃতি ও ধর্ম পরস্পর সহযাত্রী এবং একের পতন হলে অন্যটিরও পতন ঘটে” – উক্তিটি করেছেন – (ক) কোঁৎ (খ) হেগেল (গ) টয়েনবি (ঘ) র‍্যাঙ্কে

উত্তর – (গ) টয়েনবি

৮৩। “ইতিহাসের মধ্যেই ঈশ্বরের অবস্থান এবং বিশ্বের শ্রেষ্ঠ মানুষেরা, যাঁরা ইতিহাস তৈরিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা গ্রহণ করেন, তাঁরা হলেন ঈশ্বরের প্রতিনিধি।”- এ কথা বলেছেন – (ক) র‍্যাঙ্কে (খ) টয়েনবি (গ) ভলতেয়ার (ঘ) হেগেল

উত্তর – (ক) র‍্যাঙ্কে

৮৪। ঐতিহাসিক যুগের অপর নাম হল – (ক) Pre-Historic Age (খ) Proto-Historic Age (গ) Historic Age (ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তর –  (গ) Historic Age

৮৫। “সব ইতিহাসই হল যুক্তিনিষ্ঠ এবং তাতে ধর্মের শ্রেষ্ঠত্ব বিদ্যমান।” একথা বলেছেন – (ক) হেগেল (খ) র‍্যাঙ্কে (গ) টয়েনবি (ঘ) ভলতেয়ার

উত্তর – (ক) হেগেল

৮৬। ধর্মীয় চিন্তাভাবনা অনুসারে, সমগ্র জগৎ ও তার ঘটনাবলি নিয়ন্ত্রিত হয় – (ক) সরকার দ্বারা (খ) বিজ্ঞান দ্বারা (গ) ঈশ্বর দ্বারা (ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তর – (গ) ঈশ্বর দ্বারা

৮৭। প্রাগৈতিহাসিক যুগের ইতিহাসের প্রধান উপাদান কোনটি? (ক) লিপি (খ) ধর্মগ্রন্থ (গ) মুদ্রা (ঘ) জীবাশ্ম

উত্তর – (ঘ) জীবাশ্ম

৮৮। রেডিয়ো কার্বন ডেটিং পদ্ধতির আবিষ্কর্তা কে? – (ক) উইলার্ড ফ্রাঙ্ক লিবি (খ) দয়ারাম সাহানি (গ) লেকি দম্পতি (ঘ) রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়

উত্তর – (ক) উইলার্ড ফ্রাঙ্ক লিবি

৮৯। এখনো পর্যন্ত সবচেয়ে পুরোনো জীবাশ্মটি আবিস্কৃত হয়েছে – (ক) অষ্ট্রেলিয়ায় (খ) দক্ষিণ আমেরিকায় (গ) আফ্রিকায় (ঘ) উত্তর আমেরিকায়

উত্তর – (গ) আফ্রিকায়

৯০। কেনিয়ার ওল্ডুভাই গর্জে পাওয়া মানবদেহের নিদর্শনটির প্রাচীনত্ব হল – (ক) ৬৮ লক্ষ বছর (খ) ৫২ লক্ষ বছর (গ) ৪০ লক্ষ বছর (ঘ) ৩৮ লক্ষ বছর

উত্তর – (ঘ) ৩৮ লক্ষ বছর

৯১। “ইতিহাস হল অতীত ও বর্তমানের মধ্যে অন্তহীন কথোপকথন” – এই মন্তব্যটি করেছেন – (ক) কলহন (খ) অলবিরুনি (গ) ই এইচ কার (ঘ) অ্যাকটন

উত্তর – (গ) ই এইচ কার

৯২। ইজিপ্টোপিথেকাসের জীবাশ্ম আবিষ্কার করেন – (ক) এলউইন সাইমনস (খ) লুই লিকি (গ) জোহানসন (ঘ) টিম হোয়াইট

উত্তর – (ক) এলউইন সাইমনস

৯৩। কার্বন-১৪ পদ্ধতির দ্বারা কাল নির্ণয় করা হয় – (ক) লোহার (খ) মুদ্রার (গ) জৈব প্রত্নের (ঘ) পাথরের

উত্তর – (গ) জৈব প্রত্নের

৯৪। প্রথম লিখন পদ্ধতি আবিষ্কার করে – (ক) সিন্ধু সভ্যতার মানুষ (খ) সুমেরীয় সভ্যতার মানুষ (গ) মিশরীয় সভ্যতার মানুষ (ঘ) মেসোপটেমিয়ার মানুষ

উত্তর – (গ) মিশরীয় সভ্যতার মানুষ

৯৫। সুপ্রাচীন গুহাচিত্রগুলির অধিকাংশ মিলেছে – (ক) পূর্ব ও পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডে (খ) ইন্দোনেশিয়া এবং থাইল্যান্ডে (গ) জাপান এবং কোরিয়াতে (ঘ) পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিম ইউরোপ এবং আফ্রিকায়

উত্তর – (ঘ) পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিম ইউরোপ এবং আফ্রিকায়

৯৬। ইতিহাস শব্দটির প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায় — (ক) ঋকবেদে (খ) অথর্ববেদে (গ) সামবেদে (ঘ) যজুর্বেদে

উত্তর – (খ) অথর্ববেদে

৯৭। ইতিহাস রচনার মূলভিত্তি হল – (ক) অর্থনৈতিক (খ) অলিখিত (গ) সামাজিক (ঘ) লিখিত

উত্তর – (ঘ) লিখিত

৯৮। প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদানকে ভাগ করা হয় – (ক) দুটি ভাগে (খ) চারটি ভাগে (গ) তিনটি ভাগে (ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তর – (খ) চারটি ভাগে

৯৯। বিশ্বের প্রাচীন শিলালিপিটির বয়স হল – (ক) ৩ হাজার বছর (খ) ৫ হাজার বছর (গ) ৪ হাজার বছর (ঘ) ৬ হাজার বছর

উত্তর – (খ) ৫ হাজার বছর

১০০। প্রাচীন মিশরের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল – (ক) নীলনদের তীরবর্তী বিভিন্ন ধ্বংসাবশেষ (খ) ফ্যারাওদের পোশাক (গ) পিরামিডের অভ্যন্তরের বিভিন্ন সামগ্রী (ঘ) হাতকুঠার

উত্তর – (গ) পিরামিডের অভ্যন্তরের বিভিন্ন সামগ্রী

আরোও পড়ুন

Leave a Comment