২০২৫ সালের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ইতিহাস বিষয়ে সম্পূর্ণ সিলেবাসের সাজেশন্ ভিত্তিক পিডিএফ নোটস্ নেওয়ার জন্য যোগাযোগ করুণ (দাম প্রতি ক্লাস ৯৯ টাকা)।

👉Chat on WhatsApp

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শান্তিনিকেতন প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য কী ছিল

দশম শ্রেণীর ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায়- বিকল্প চিন্তা ও উদ্দোগ হতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শান্তিনিকেতন প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য কী ছিল তা আলোচনা করা হল।

Table of Contents

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শান্তিনিকেতন প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য

প্রশ্ন:- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শান্তিনিকেতন প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য কী ছিল?

ভূমিকা :- শান্তিনিকেতন ছিল বর্তমান বীরভূম জেলার বোলপুরের সন্নিকটে অবস্থিত একটি গ্রাম।আগে এই স্থানের নাম ছিল ভুবনডাঙ্গা। এই স্থান কলকাতার ঠাকুরবাড়ির বিখ্যাত মানুষের পদার্পনে প্রসিদ্ধ হয়ে ওঠে।

আশ্রমের নামকরণ

রবীন্দ্রনাথের পিতা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর নিভৃতে ধর্মচর্চা করার উদ্দেশ্যে ভূবনডাঙ্গায় ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দে একটি আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি এই স্থানের নতুন নামকরণ করেন শান্তিনিকেতন।

ব্রহ্মবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯০১ খ্রিস্টাব্দে শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই স্থায়ীভাবে বসবাস করতে শুরু করেন। তিনি সুবিস্তৃত প্রাকৃতিক পরিবেশে এই আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং নিজের ও অন্যান্য আশ্রমিকদের বসবাসের জন্য ভবন নির্মাণ করেন।

বিশ্বভারতীর পরিকল্পনা

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একটি আদর্শ শিক্ষাদান ব্যবস্থা গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দ থেকে শান্তিনিকেতনে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কথা ভাবতে শুরু করেন, যার নাম হবে বিশ্বভারতী।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা

অবশেষে ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে তিনি বীরভূম জেলার বোলপুর শহরের সন্নিকটে শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৫১ খ্রিস্টাব্দে এটি কেন্দ্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা লাভ করে।

উপসংহার :- শান্তিনিকেতন ছিল গ্রাম। রবীন্দ্রনাথের সাধের এই গ্রামেই তাঁর স্বপ্ন ডানা মেলতে পেরেছিল। বর্তমানে এই স্থানটি রবীন্দ্র ঐতিহ্যের পীঠস্থান হিসেবে পরিগণিত হয়।

দশম শ্রেণীর ইতিহাস (পঞ্চম অধ্যায়) বিকল্প চিন্তা ও উদ্দোগ হতে অন্যান্য সংক্ষিপ্ত রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর

দশম শ্রেণী ইতিহাস সিলেবাস পঞ্চম অধ্যায়- বিকল্প চিন্তা ও উদ্দোগ হতে অন্যান্য সংক্ষিপ্ত রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তরগুলি দেওয়া হল।

বিকল্প চিন্তা ও উদ্দোগ

(উনিশ শতকের মধ্যভাগ থেকে বিশ শতকের প্রথম ভাগ পর্যন্ত): বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা

৫.১. বাংলায় ছাপাখানার বিকাশ

(৫.১.ক.) ছাপা বইয়ের সঙ্গে শিক্ষাবিস্তারের সম্বন্ধ
(৫.১.খ.) ছাপাখানার ব্যাবসায়িক উদ্যোগ
(৫.১.গ.) উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী ও ইউ. এন. রায় অ্যান্ড সন্স

(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি, আলোচ্য ঘটনাবলির সময়কাল উল্লেখ-সহ সারণি)

৫.২. বাংলায় বিজ্ঞান ও কারিগরি শিক্ষার বিকাশ

(৫.২.ক.) ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য কাল্টিভেশন অফ সায়েন্স
(৫.২.খ.) কলকাতা বিজ্ঞান কলেজ
(৫.২.গ.) বসুবিজ্ঞান মন্দির
(৫.২.ঘ.) জাতীয় শিক্ষা পরিষদ
(৫.২.ঙ.) বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট

(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি, আলোচ্য ঘটনাবলির সময়কাল উল্লেখ-সহ সারণি)

৫.৩. ঔপনিবেশিক শিক্ষার ধারণার সমালোচনা

(৫.৩.ক.) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও শান্তিনিকেতন ভাবনা
(৫.৩.খ.) বিশ্বভারতীর উদ্যোগ
(৫.৩.গ.) প্রকৃতি, মানুষ ও শিক্ষার সমন্বয় বিষয়ে রবীন্দ্রনাথের চিন্তা

(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি, আলোচ্য ঘটনাবলির সময়কাল উল্লেখসহ সারণি)

Leave a Comment