২০২৫ সালের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ইতিহাস বিষয়ে সম্পূর্ণ সিলেবাসের সাজেশন্ ভিত্তিক পিডিএফ নোটস্ নেওয়ার জন্য যোগাযোগ করুণ (দাম প্রতি ক্লাস ৯৯ টাকা)।

👉Chat on WhatsApp

সভা সমিতির যুগের বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো

দশম শ্রেণীর ইতিহাস চতুর্থ অধ্যায় সংঘবদ্ধতার গোড়ার কথা: বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ হতে সভা সমিতির যুগের বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করা হল।

Table of Contents

সভা সমিতির যুগের বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা

প্রশ্ন:- সভা সমিতির যুগের বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।

ভূমিকা :- ঊনবিংশ শতকে ভারতে একে একে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক সংগঠন গড়ে ওঠে। এজন্য ড. অনিল শীল এই যুগকে ‘সভাসমিতির যুগ’ বলে অভিহিত করেছেন। সভাসমিতির যুগের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়। যেমন

বাংলায় সূত্রপাত

ব্রিটিশ শাসনকালে সর্বপ্রথম বাংলায় বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠা শুরু হয়। পরে ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও অনুরূপ সংগঠন গড়ে উঠতে থাকে।

উদ্দেশ্য

ভারতীয়দের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত এইসব সভাসমিতির মূল উদ্দেশ্য ছিল ভারতীয়দের স্বার্থ রক্ষা করা। এই উদ্দেশ্যে সভাসমিতিগুলি ব্রিটিশ সরকারের কাছে বিভিন্ন দাবিদাওয়া পেশ করত।

উচ্চ বিত্তদের প্রাধান্য

সাধারণত সমাজের শিক্ষিত ও উচ্চবিত্তরাই এইসব সংগঠনের সদস্য হতেন এবং নেতৃত্ব দিতেন।

সীমিত প্রভাব

এই সময়ের রাজনৈতিক সভাসমিতিগুলির প্রভাব ছিল খুবই সীমিত। দেশের সাধারণ দরিদ্র ও অশিক্ষিত মানুষের মধ্যে এবং গ্রামাঞ্চলে এর বিশেষ প্রভাব পড়েনি।

ধীরগতির কার্যকলাপ

প্রথমদিকের সংগঠনগুলির রাজনৈতিক কার্যকলাপের গতি ছিল অত্যন্ত ধীর। প্রকৃতপক্ষে ১৮৭৬ খ্রিস্টাব্দে ‘ভারতসভা’ প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সংগঠনগুলির রাজনৈতিক তৎপরতা বৃদ্ধি পায়।

উপসংহার:- উনিশ শতকে গড়ে ওঠা বিভিন্ন সভাসমিতি ভারতবাসীর রাজনৈতিক চিন্তাচেতনার বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল। তবে কংগ্রেস প্রতিষ্ঠার আগে পর্যন্ত এই সমিতিগুলি সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে নিজেদের কর্মকাণ্ডে শামিল করতে পারেনি।

দশম শ্রেণীর ইতিহাস (চতুর্থ অধ্যায়) সংঘবদ্ধতার গোড়ার কথা: বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ হতে অন্যান্য সংক্ষিপ্ত রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর

দশম শ্রেণী ইতিহাস সিলেবাস চতুর্থ অধ্যায়- সংঘবদ্ধতার গোড়ার কথা: বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ হতে অন্যান্য সংক্ষিপ্ত রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তরগুলি দেওয়া হল।

দশম শ্রেণী ইতিহাস সিলেবাস চতুর্থ অধ্যায়- সংঘবদ্ধতার গোড়ার কথা: বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ

৪.১. ১৮৫৭-র বিদ্রোহের চরিত্র ও প্রকৃতি

(ওই বিদ্রোহের সঙ্গে জাতিয়তাবোধের সম্বন্ধ বিষয়ক বিতর্ক) – সংক্ষিপ্ত আলোচনা।

প্রসঙ্গক্রমে ১৮৫৭-র বিদ্রোহের প্রতি শিক্ষিত বাঙালি সমাজের মনোভাব, মহারানীর ঘোষণাপত্র (১৮৫৮) – এই বিষয় দুটিরও আলোচনা করতে হবে।

(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি, আলোচ্য বিদ্রোহগুলির সময়কাল উল্লেখসহ মানচিত্রে সেগুলির অঞ্চল চিহ্নিতকরণ, বিদ্রোহগুলির সময়সারণি)

৪.২. সভাসমিতির যুগ: বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ

(৪.২.ক.) বঙ্গভাষা প্রকাশিকা সভা

(৪.২.খ.) জমিদার সভা

(৪.২.গ.) ভারত সভা

(৪.২.ঘ.) হিন্দুমেলা

উপরিউক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে এই চারটি উদ্যোগের আলোচনায় জোর দিতে হবে।

(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি, আলোচ্য সংগঠন ও অন্যান্য তুলনীয় সংগঠনগুলির উল্লেখ সহ সময়সারণী)

৪.৩. লেখায় ও রেখায় জাতীয়তাবোধের বিকাশ: বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ

(৪.৩.ক.) আনন্দমঠ

(৪.৩.খ.) বর্তমান ভারত

(৪.৩.গ.) গোরা

(৪.৩.ঘ.) ভারতমাতা (চিত্র)

এই তিনটি রচনার ও ছবিটির মধ্যে কিভাবে জাতিয়তাবোধ ফুটে উঠেছে কেবল সেই বিষয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করতে হবে। প্রসঙ্গক্রমে গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের ব্যঙ্গচিত্রে ঔপনিবেশিক সমাজের সমালোচনা বিষয়টিও আলোচ্য

(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি)

Leave a Comment