দশম শ্রেণী (দ্বিতীয় অধ্যায়): সংস্কার বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা হতে শূন্যস্থান পূরণ

দশম শ্রেণী (দ্বিতীয় অধ্যায়): সংস্কার বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা হতে শূন্যস্থান পূরণ

দশম শ্রেণী (দ্বিতীয় অধ্যায়): সংস্কার বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা হতে শূন্যস্থান পূরণ

১. — ছিলেন ‘আধুনিক ভারতের জনক’।

উত্তর:- রাজা রামমোহন রায়।

২. — তাঁর ‘হিস্ট্রি অব বেঙ্গল’ গ্রন্থে উনিশ শতকের বাংলার বৌদ্ধিক আন্দোলনকে নবজাগরণ বলেছেন।

উত্তর:- যদুনাথ সরকার।

৩. গঙ্গাকিশোর ভট্টাচার্য সম্পাদিত সংবাদপত্র ছিল —।

উত্তর:- বাঙ্গালা গেজেট।

৪. — মনে করেন যে, উনিশ শতকে বাংলার জাগরণ ছিল একটি ‘ঐতিহাসিক প্রবঞ্চনা’।

উত্তর:- বিনয় ঘোষ।

৫. ইউরোপীয়রা — পত্রিকা থেকে নীলচাষিদের ওপর অত্যাচারের খবর জানতে পারে।

উত্তর:- হিন্দু প্যাট্রিয়ট।

৬. ‘বর্তমান ভারত’ গ্রন্থটির লেখক ছিলেন —।

উত্তর:- স্বামী বিবেকানন্দ।

৭. ব্যঙ্গ-বিদ্রূপাত্মক সামাজিক রচনার একটি উদাহরণ হল —।

উত্তর:- হুতোমপ্যাঁচার নক্সা।

৮. বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী — -এর উৎসাহে ব্রাহ্মসমাজে যোগ দেন।

উত্তর:- দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর।

৯. বড়োলাট — ১৮৪৪ খ্রিস্টাব্দে ঘোষণা করেন যে, ইংরেজি ভাষাজ্ঞানকে সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

উত্তর:- লর্ড হার্ডিঞ্জ।

১০. — প্রাচীন অদ্বৈত বেদান্ত দর্শনের নিজস্ব ব্যাখ্যা দিয়ে এটিকে জনপ্রিয় করে তোলেন।

উত্তর:- স্বামী বিবেকানন্দ।

১১. — প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে ছিল বিভিন্ন স্থানে ইংরেজি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা।

উত্তর:- ক্যালকাটা স্কুল সোসাইটি।

১২. — নিজেকে নিঃস্ব করে যাবতীয় সম্পত্তি মূলত মুসলিমদের সেবায় দান (১৮০৬ খ্রি.) করেন।

উত্তর:- হাজি মহম্মদ মহসীন।

১৩. হিন্দু বালিকা বিদ্যালয়ের (১৮৪৯ খ্রি.) বর্তমান নাম হল —।

উত্তর:- বেথুন স্কুল।

১৪. বিধবাবিবাহ আইনে স্বাক্ষর করেন —।

উত্তর:- লর্ড ক্যানিং।

১৫. রামমোহন রায় ১৮২৩ খ্রিস্টাব্দে — কে এক পত্রের দ্বারা ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসারের দাবি জানান।

উত্তর:- লর্ড আমহার্স্ট।

১৬. অ্যাকাডেমিক অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠা করেন —।

উত্তর:- ডিরোজিও।

১৭. ১৮৫৬ খ্রিস্টাব্দে — নামে প্রথম মুসলিম ছাত্র কলকাতা মেডিকেল কলেজ থেকে ডাক্তারি পাস করে।

উত্তর:- রহিম খান।

১৮. কলকাতা মেডিকেল কলেজ ছিল — কলেজ যেখানে ইউরোপীয় চিকিৎসাবিদ্যা শেখানো হত।

উত্তর:- দ্বিতীয়।

১৯. ‘Notes on Bengal Renaissance’ গ্রন্থটি রচনা করেন —।

উত্তর:- সুশোভন সরকার।

২০. ব্রাহ্মসমাজের আদর্শ ও চিন্তাধারা প্রচারিত হত — পত্রিকার মাধ্যমে।

উত্তর:- তত্ত্ববোধিনী।

২১. — আমলে কলকাতা মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়।

উত্তর:- লর্ড বেন্টিঙ্কের।

২২. হিন্দু কলেজের কর্তৃপক্ষ — কে কলেজ থেকে বিতাড়িত করেন।

উত্তর:- ডিরোজিও।

২৩. — খ্রিস্টাব্দে সরকার নারীশিক্ষার প্রসারের উদ্দেশ্যে সরকারি অনুদান প্রদানের কথা ঘোষণা করে।

উত্তর:- ১৮৫৪

২৪. বিদ্যাসাগর ‘অতি অল্প হইল’ এবং ‘আবার অতি অল্প হইল’ নামে দুটি পুস্তিকা — সমর্থনে প্রকাশ করেন।

উত্তর:- বিধবাবিবাহের।

২৫. — সুপারিশের ওপর ভিত্তি করে ভারতে পাশ্চাত্য ধাঁচের শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে ওঠে।

উত্তর:- উডের ডেসপ্যাচের।

২৬. — শান্তিপুর, ময়মনসিংহ, গয়া প্রভৃতি স্থানে ব্রাহ্মমন্দির প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেন।

উত্তর:- বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী।

২৭. — গ্রন্থে কলকাতার বাবুদের সামাজিক অবক্ষয় তুলে ধরা হয়েছে।

উত্তর:- হুতোমপ্যাঁচার নক্সা।

২৮. — বলতেন, “সকল ধর্মই সত্য। সব ধর্মের লোকেরা একই ঈশ্বরকে ডাকছে। কেউ বলছে ঈশ্বর, কেউ রাম, কেউ হরি, কেউ আল্লা, কেউ ব্রহ্ম।”

উত্তর:- শ্রীরামকৃষ্ণ।

২৯. লন্ডন মিশনারি সোসাইটির — চুঁচুড়ায় একটি ইংরেজি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।

উত্তর:- রবার্ট মে।

৩০. — ধর্ম বলতে বুঝতেন ‘মানুষ তৈরির ধর্ম’ যে ‘মানুষ’ দেশমাতার মুক্তির জন্য ঝাঁপিয়ে পড়বে।

উত্তর:- স্বামী বিবেকানন্দ।

৩১. নীলচাষিদের ওপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি সরব হয় —।

উত্তর:- হিন্দু প্যাট্রিয়ট পত্রিকা।

৩২. — বিশ্বাস করতেন, সকল মানুষের মাঝে বাস করে এক মনের মানুষ। সেই মনের মানুষের কোনো জাতি-ধর্ম-বর্ণ- লিঙ্গভেদ নেই।

উত্তর:- লালন ফকির।

 ৩৩. ‘গ্রামবার্তাপ্রকাশিকা’ — সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

উত্তর:- গ্ৰামীণ।

৩৪. ‘সমাচার চন্দ্রিকা’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন —।

উত্তর:- ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়।

৩৫. — নামে একটি পুস্তিকার দ্বারা সতীদাহ প্রথার পক্ষে প্রচার চালানো হয়।

উত্তর:- বিধায়ক।

আরোও পড়ুন

Leave a Comment