দশম শ্রেণীর ইতিহাস দ্বিতীয় অধ্যায়-সংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা হতে নব্যবঙ্গ বা ইয়ং বেঙ্গল কাদের বলা হয়? উনিশ শতকে বাংলার ইতিহাসে তাদের অবদান উল্লেখ করা হল।
নব্যবঙ্গ বা ইয়ং বেঙ্গল কাদের বলা হয় ও উনিশ শতকে বাংলার ইতিহাসে তাদের অবদান
প্রশ্ন:- নব্যবঙ্গ বা ইয়ং বেঙ্গল কাদের বলা হয়? উনিশ শতকে বাংলার ইতিহাসে তাদের অবদান উল্লেখ করো।
ভূমিকা :- উনিশ শতকের প্রথম পর্বে ভারতের নবজাগরণের প্রভাবে সংস্কার আন্দোলনের সূচনা ঘটে। রাজা রামমোহন রায়ের হাত ধরে যে সংস্কার আন্দোলন শুরু হয় তার তরুণ শিক্ষক ছিলেন ডিরোজিও।
নব্যবঙ্গ
উনিশ শতকে বাংলায় পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসারের ফলে হিন্দু কলেজের অধ্যাপক হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিও-র নেতৃত্বে একদল যুবক হিন্দুসমাজ ও ধর্ম সংস্কারের কাজে বিশেষ খ্যাতিলাভ করে। ডিরোজিও ও তাঁর অনুগামী যুবগোষ্ঠী ‘নব্যবঙ্গ’ বা ইয়ং বেঙ্গল’ নামে পরিচিত।
নব্যবঙ্গদের অবদান
উনিশ শতকে যেসব আন্দোলন বাংলার সামাজিক ও ধর্মীয় ক্ষেত্রে সর্বাধিক আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল সেগুলির মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য ছিল নব্যবঙ্গ আন্দোলন বা ইয়ং বেঙ্গল মুভমেন্ট।
প্রাণ পুরুষ
নব্যবঙ্গ আন্দোলনের সূচনা ও প্রসারে প্রধান ভূমিকা নিয়েছিলেন হিন্দু কলেজের অধ্যাপক হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিও। তিনি মাত্র ১৭ বছর বয়সে হিন্দু কলেজের ইংরেজি সাহিত্যের অধ্যাপক পদে নিযুক্ত হন। তিনি অল্পদিনের মধ্যেই কবি, দার্শনিক ও চিন্তাবিদ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।
স্বদেশ প্রীতি
ডিরোজিও ইঙ্গ-ভারতীয় পরিবারে জন্মগ্রহণ করলেও ভারতের প্রতি তাঁর দেশাত্মবোধ ছিল গভীর। ‘ক্রীতদাসের মুক্তি’ এবং ‘আমার জন্মভূমি ভারতের প্রতি’ কবিতায় তাঁর গভীর দেশপ্রেমের প্রমাণ পাওয়া যায়। তিনি হিন্দু কলেজের ছাত্রদের মধ্যে এই দেশপ্রেমের সঞ্চার করেন। তাঁর ছাত্রমণ্ডলী দেশপ্রেমের নিদর্শনস্বরূপ বিভিন্ন কাজে অংশ নেন।
যুক্তিবাদ
টমাস পেইন, হিউম, রুশো, ভলতেয়ার প্রমুখ দার্শনিকের যুক্তিবাদী দর্শন ডিরোজিওকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে। তিনি তাঁর ছাত্রদের মধ্যে এই যুক্তিবাদের সঞ্চার করেন। তিনি ছাত্রদের স্বাধীন চিন্তার অধিকারী হতে বলেন এবং কোনো কিছুই বিনা বিচারে মেনে নিতে নিষেধ করেন।
সংগঠন
ডিরোজিও হিন্দুধর্মের পৌত্তলিকতা, জাতিভেদ প্রথা, অস্পৃশ্যতা প্রভৃতি বিষয়ে আলোচনা করার উদ্দেশ্যে ১৮২৮ খ্রিস্টাব্দে অ্যাকাডেমিক অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠা করেন। ‘পার্থেনন’ নামে পত্রিকার মাধ্যমে নব্যবঙ্গরা তাদের মতামত সকলের কাছে পৌঁছে দিতেন।
কুপ্রথার বিরোধিতা
ডিরোজিওর পরামর্শে ছাত্ররা বুঝতে পারে যে, প্রাচীন রক্ষণশীলতা, বর্বর কুসংস্কার ও কুপ্রথাগুলি হিন্দুধর্ম ও সমাজের প্রাণশক্তি নষ্ট করে দিয়েছে। তাই এই পুরোনো ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলা দরকার। ডিরোজিও-র অনুগামী ছাত্রমণ্ডলী হিন্দুধর্মের কুপ্রথা ও রক্ষণশীলতাকে সরাসরি আক্রমণ করতে থাকেন। তাঁরা জাতিভেদ প্রথা ও অস্পৃশ্যতার নিন্দা করার উদ্দেশ্যে পইতা ছিঁড়ে ফেলেন ও নিষিদ্ধ মাংস খান।
প্রতিক্রিয়া
নব্যবঙ্গদের এরূপ উগ্র আন্দোলন রক্ষণশীল হিন্দুসমাজ মেনে নিতে পারেনি। তাঁরা তাদের সন্তানদের হিন্দু কলেজ থেকে ছাড়িয়ে নিতে থাকেন। শেষপর্যন্ত রক্ষণশীল হিন্দুদের চাপে ডিরোজিওকে পদচ্যুত করা হয়। এর কিছুদিন পর জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মাত্র ২৩ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়।
অনুগামীদের আন্দোলন
ডিরোজিও-র মৃত্যুর পরও তাঁর অনুগামী ছাত্রমণ্ডলী নব্যবঙ্গ আন্দোলন চালিয়ে যান। এই সময়ের নব্যবঙ্গ গোষ্ঠীর সদস্যদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়, রসিককৃষ্ণ মল্লিক, দক্ষিণারঞ্জন মুখোপাধ্যায়, রামগোপাল ঘোষ, রামতনু লাহিড়ী প্রমুখ। এঁরা সমাজ, ধর্ম, শিক্ষা, রাজনীতি প্রভৃতি বিভিন্ন বিষয়ে প্রগতিশীল মতবাদ প্রচার করেন। ‘সাধারণ জ্ঞান অর্জন সমিতি’ (১৮৩৯ খ্রি.) প্রতিষ্ঠা করে তারা মানুষের মধ্যে শিক্ষা বিস্তারের উদ্যোগ নেন।
অবদান
নব্যবঙ্গ আন্দোলনকে আপাতদৃষ্টিতে ভাঙনমূলক বা নৈরাজ্যবাদী বলে মনে হলেও বাংলার সমাজ ও ধর্মীয় জীবনে এই আন্দোলনের অবদানকে কোনোমতেই অস্বীকার করা যায় না। নব্যবঙ্গ গোষ্ঠী’র যুবকরা পরবর্তীকালে পরিণত সংস্কারক ও সমাজসেবীতে পরিণত হন। সংবাদপত্রের স্বাধীনতা, নারীশিক্ষার প্রসার, গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা, মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা প্রভৃতি জনকল্যাণমূলক কাজে তাঁরা সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। তাঁদের উদ্যোগে প্রকাশিত ‘জ্ঞানান্বেষণ’, ‘এনকোয়েরার’, ‘বেঙ্গল স্পেকটেটর’ প্রভৃতি পত্রপত্রিকা দেশবাসীর মনে কুসংস্কারবিরোধী মনোভাব ও যুক্তিবাদের প্রসারে সহায়তা করে।
উপসংহার :- নব্যবঙ্গ গোষ্ঠীর যুবকদের প্রশংসা করে রাষ্ট্রগুরু সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, “এরাই বাংলায় আধুনিক সভ্যতার প্রবর্তক, এরাই আমাদের জাতির পিতা, এদের গুণাবলি চিরস্মরণীয়। এদের দুর্বলতা বা দোষত্রুটি সম্বন্ধে মুখর হয়ে ওঠা উচিত হবে না।”
দশম শ্রেণীর ইতিহাস (দ্বিতীয় অধ্যায়) সংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা হতে অন্যান্য সংক্ষিপ্ত রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর
দশম শ্রেণী ইতিহাস সিলেবাস দ্বিতীয় অধ্যায়- সংস্কার বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা হতে সকল সংক্ষিপ্ত রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তরগুলি দেওয়া হল।
২.১. উনিশ শতকের বাংলা সাময়িকপত্র, সংবাদপত্র ও সাহিত্যে সমাজের প্রতিফলন
- উনিশ শতকে সাময়িক পত্র, সংবাদপত্র, সাহিত্য প্রভৃতিতে কীভাবে সমকালীন বঙ্গীয় সমাজের চিত্র ফুটে উঠেছে?
(২.১.ক.) বামাবোধিনী
- বামাবোধিনী পত্রিকায় বাংলার সমকালীন সমাজের কীরূপ প্রতিফলন ঘটেছে?
- টীকা লেখো: বামাবোধিনী পত্রিকা।
- নারীসমাজের উন্নতির লক্ষ্যে বামাবোধিনী পত্রিকা কীরূপ উদ্যোগ নিয়েছিল?
- উমেশচন্দ্র দত্ত সম্পর্কে কী জান?
(২.১.খ.) হিন্দু প্যাট্রিয়ট
- ‘হিন্দু প্যাট্রিয়ট’ পত্রিকায় বাংলার সমকালীন সমাজের কীরূপ প্রতিফলন ঘটেছে?
- হিন্দু প্যাট্রিয়ট পত্রিকা সম্পর্কে একটি প্রবন্ধ লেখো।
- বাংলায় নীলচাষিদের কল্যাণে হিন্দু প্যাট্রিয়ট পত্রিকা ও হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের ভূমিকা কী ছিল? অথবা, নীলকরদের বিরুদ্ধে হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় ও তাঁর ‘হিন্দু প্যাট্রিয়ট’ পত্রিকার কী ভূমিকা ছিল?
- হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় সম্পর্কে কী জান?
(২.১.গ.) হুতোম প্যাঁচার নকশা
- কালীপ্রসন্ন সিংহের ‘হুতোমপ্যাঁচার নকশা’ গ্রন্থে উনিশ শতকের বাংলার কীরূপ সমাজচিত্র পাওয়া যায় ?
- কালীপ্রসন্ন সিংহ সম্পর্কে কী জান?
(২.১.ঘ.) নীলদর্পণ
- ‘নীলদর্পণ’ নাটক থেকে উনিশ শতকের বাংলার সমাজের কীরূপ প্রতিফলন পাওয়া যায়?
- দীনবন্ধু মিত্রের ‘নীলদর্পণ’ নাটকের গুরুত্ব কী?
(২.১.ঙ.) গ্রামবার্ত্তা প্রকাশিকা
- গ্রামবাৰ্ত্তা প্রকাশিকা পত্রিকা থেকে উনিশ শতকের বাংলার কী ধরনের সমাজচিত্র পাওয়া যায় ?
- হরিনাথ মজুমদার বা কাঙাল হরিনাথ সম্পর্কে কী জান?
- গ্রামবার্তা প্রকাশিকা পত্রিকার প্রকাশ সম্পর্কে আলোচনা করো।
উপরিউক্ত আলোচনার নিরিখে এই প্রসঙ্গগুলির বিশেষ আলোচনা করতে হবে (আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি)।
২.২. উনিশ শতকের বাংলা শিক্ষাসংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা
(২.২.ক.) প্রাচ্য শিক্ষা-পাশ্চাত্য শিক্ষা বিষয়ক দ্বন্দ্ব
- শিক্ষাবিস্তারে প্রাচ্যবাদী ও পাশ্চাত্যবাদী বিতর্ক কী? উচ্চশিক্ষার বিকাশে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা আলোচনা কর।
- ভারতে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য শিক্ষা বিষয়ক দ্বন্দ্বের প্রেক্ষাপট উল্লেখ করো।
(২.২.খ.) ইংরেজি শিক্ষার প্রসার
- ভারতে ইংরেজি শিক্ষার প্রসারে ভারতীয়দের ব্যক্তিগত উদ্যোগ সম্পর্কে আলোচনা কর।
- কোন পরিস্থিতিতে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতে ইংরেজি ও আধুনিক পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসার ঘটাতে শুরু করে? অথবা, ভারতে ব্রিটিশ সরকার কেন ইংরেজি শিক্ষার প্রসারে উদ্যোগ নেয়?
- ভারতে ইংরেজি শিক্ষার প্রসারে বিদেশি উদ্যোগের উল্লেখ করো।
- ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির উদ্যোগে ভারতে ইংরেজি শিক্ষার প্রসার সম্পর্কে আলোচনা করো।
- ব্রিটিশ শাসনকালে ভারতে প্রবর্তিত ইংরেজি ও আধুনিক পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রধান ত্রুটিগুলি কী ছিল?
- ব্রিটিশ শাসনকালে ভারতে ইংরেজি ও আধুনিক পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসারের ফল কী হয়েছিল?
- বাংলায় ইংরেজি শিক্ষার প্রসার সম্পর্কে আলোচনা করো।
(২.২.গ.) নারী শিক্ষা ও ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- ঊনবিংশ শতাব্দীর সমাজসংস্কার ও শিক্ষাবিস্তারে বিদ্যাসাগরের অবদান আলোচনা কর।
- শিক্ষা সংস্কারক হিসেবে বিদ্যাসাগরের অবদান আলোচনা কর।
- শিক্ষা বিস্তারে বিদ্যাসাগরের অবদান কী ছিল?
- ব্রিটিশ শাসনকালে বাংলায় নারীশিক্ষার প্রসার সম্পর্কে আলোচনা করো।
- নারী শিক্ষার প্রসারে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের কী ভূমিকা ছিল?
(২.২.ঘ.) পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তারের উদ্যোগ
- উডের ডেসপ্যাচ (১৮৫৪ খ্রি.) সম্পর্কে কী জান?
- ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রবর্তনে ‘মেকলে মিনিট’-এর ভূমিকা কী ছিল?
- ‘মেকলে মিনিট’ সম্পর্কে কী জান?
- ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসারে বেসরকারি উদ্যোগের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।
- বাংলায় পাশ্চাত্য শিক্ষাবিস্তারে রাজা রামমোহন রায়ের ভূমিকা উল্লেখ করো।
- বাংলায় পাশ্চাত্য শিক্ষাবিস্তারে রাজা রাধাকান্ত দেবের ভূমিকা আলোচনা করো।
- বাংলায় পাশ্চাত্য শিক্ষাবিস্তারে ডেভিড হেয়ারের ভূমিকা উল্লেখ করো।
(২.২.ঙ.) রাজা রামমোহন রায়
(২.২.চ.) রাজা রাধাকান্ত দেব
(২.২.ছ.) ডেভিড হেয়ার
(২.২.জ.) জন এলিয়ট ড্রিংক ওয়াটার বীটন বা বেথুন
- উনিশ শতকে শিক্ষা বিস্তারে ড্রিংকওয়াটার বেথুন কী ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন?
- ড্রিংক ওয়াটার বিটন (বেথুন) সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখ।
- বাংলায় পাশ্চাত্য শিক্ষাবিস্তারে ড্রিংকওয়াটার বিটনের (বেথুনের) ভূমিকা উল্লেখ করো।
(২.২.ঝ.) কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ
(২.২.ঞ.) চিকিৎসাবিদ্যার বিকাশ
(২.২.ট.) কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এবং উচ্চশিক্ষার বিকাশ
- উচ্চশিক্ষার বিকাশে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা আলোচনা কর।
- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে আলোচনা করো।
টুকরো কথা: মধুসূদন গুপ্ত
(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি)
২.৩. উনিশ শতকের বাংলা-সমাজসংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা
(২.৩.ক.) ব্রাহ্মসমাজসমূহের উদ্দোগ
- উনিশ শতকের বাংলায় সমাজসংস্কার আন্দোলনে ব্রাহ্মসমাজগুলির কীরূপ ভূমিকা ছিল?
- ধর্ম ও সমাজ সংস্কার আন্দোলনে ব্রাহ্মসমাজের সীমাবদ্ধতা গুলি কি ছিল?
- উনিশ শতকে বাংলায় সমাজ ও ধর্মসংস্কারের ক্ষেত্রে ব্রাহ্মসমাজের উদ্যোগগুলি কী ছিল?
(২.৩.খ.) সতীদাহপ্রথা বিরোধী আন্দোলন
- রাজা রামমোহন রায়ের নেতৃত্বে সতীদাহ-বিরোধী আন্দোলনের পরিচয় দাও।
- সতীদাহ প্রথা সম্পর্কে কী জান? অথবা, সহমরণ কী?
(২.৩.গ.) নব্যবঙ্গ গোষ্ঠী
- হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিও সম্পর্কে কী জান?
- বাংলার সমাজসংস্কারের ক্ষেত্রে ডিরোজিওর নেতৃত্বাধীন ‘নব্যবঙ্গ গোষ্ঠী’ বা ইয়ং বেঙ্গল গোষ্ঠীর কার্যাবলির মূল্যায়ন করো।
- ডিরোজিও -র নেতৃত্বাধীন নব্যবঙ্গ আন্দোলনের সীমাবদ্ধতাগুলি উল্লেখ করো।
(২.৩.ঘ.) বিধবাবিবাহ আন্দোলন
টুকরো কথা: হাজি মহম্মদ মহসীন
(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি)
২.৪. উনিশ শতকের বাংলা-ধর্মসংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা
(২.৪.ক.) ব্রাহ্ম আন্দোলন-বিবর্তন, বিভাজন, বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা
- দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের নেতৃত্বে ব্রাহ্মসমাজের সমাজসংস্কার আন্দোলনের প্রসারের পরিচয় দাও।
- উনিশ শতকে ব্রাহ্মসমাজের বিভাজন সম্পর্কে আলোচনা কর।
- বাংলার ধর্ম ও সমাজ সংস্কারের আন্দোলনে ব্রাহ্মসমাজের অবদান কী ছিল?
(২.৪.খ.) রামকৃষ্ণের সর্বধর্মসমন্বয়’-এর আদর্শ
(২.৪.গ.) স্বামী বিবেকানন্দের ধর্মসংস্কারের অভিমুখ
(২.৪.ঘ.) নব্য বেদান্ত-বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা
টুকরো কথা:
লালন ফকির
বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী
(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি)
২.৫. “বাংলার নবজাগরণ”-এর চরিত্র ও পর্যালোচনা,
উনিশ শতকের বাংলায় ‘নবজাগরণ’ ধারণার ব্যবহার বিষয়ক বিতর্ক
- উনিশ শতকে ‘বাংলার নবজাগরণ’ বলতে কী বোঝ? এই নবজাগরণের চরিত্র বা প্রকৃতি সম্পর্কে আলোচনা করো।
- উনিশ শতকে বাংলায় ‘নবজাগরণ’ ধারণার ব্যবহার বিষয়ক বিতর্ক সম্পর্কে আলোচনা করো।
- উনিশ শতকে বাংলার নবজাগরণের প্রধান ধারাগুলি কী ছিল?
(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি)।