দশম শ্রেণীর ইতিহাস দ্বিতীয় অধ্যায়- সংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা হতে বাংলায় ইংরেজি শিক্ষার প্রসার সম্পর্কে আলোচনা করো।
বাংলায় ইংরেজি শিক্ষার প্রসার সম্পর্কে আলোচনা
প্রশ্ন:- বাংলায় ইংরেজি শিক্ষার প্রসার সম্পর্কে আলোচনা করো।
ভূমিকা :- ভারতে ব্রিটিশ শাসন প্রতিষ্ঠার প্রথমদিকে সরকার এদেশেইংরেজি ও পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসারে বিশেষ কোনো উদ্যোগ নেয়নি। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী চার্লস গ্রান্ট ১৭৯২ খ্রিস্টাব্দে লিখিত ‘অবজারভেশন’ নামে এক পুস্তিকায় এই মত প্রকাশ করেন যে, ভারতের পশ্চাদপদ সমাজ, ধর্ম ও নৈতিকতার উন্নয়নের জন্য এদেশে ইংরেজি শিক্ষার প্রসার ঘটানো দরকার। যদিও কোম্পানি তখন এই বিষয়ে গুরুত্ব দেননি। কারণ, সরকার মনে করত ভারতের প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থার পরিবর্তে পাশ্চাত্যের শিক্ষাব্যবস্থা এদেশে চাপিয়ে দিলে ভারতীয়রা ক্ষুব্ধ হতে পারে।
ইংরেজি শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা
প্রথমদিকে ব্রিটিশ সরকার ভারতে ইংরেজি শিক্ষার প্রসারে উদ্যোগ না নিলেও এদেশে বিভিন্ন কারণে ইংরেজি শিক্ষার চাহিদা ক্রমশ বাড়তে থাকে। যেমন –
- (১) এদেশে ব্রিটিশ সাম্রাজ্য, ব্যাবসাবাণিজ্য, প্রশাসন, অফিস-আদালত, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রভৃতির ধারাবাহিক প্রসার ঘটলে এইসব প্রতিষ্ঠানের জন্য ইংরেজি জানা কর্মচারীর বিশেষ প্রয়োজন দেখা দেয়।
- (২) মধ্যবিত্ত বাঙালি যুবকরা চাকরি লাভের আশায় ইংরেজি শিক্ষাগ্রহণে আগ্রহী হয়ে ওঠে। এদেশে আগত খ্রিস্টান মিশনারিরাও খ্রিস্টধর্মের প্রচারের জন্য ইংরেজি শিক্ষার প্রসার ঘটানোর প্রয়োজন অনুভব করে।
প্রাথমিক উদ্যোগ
এদেশে ইংরেজি শিক্ষার চাহিদা ক্রমশ বাড়তে থাকলে প্রথমদিকে কয়েকজন বিদেশি ব্যক্তিগত উদ্যোগে কলকাতায় কয়েকটি ইংরেজি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। এঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন শোরবোর্ন, মার্টিন, বাউল, অরটুন পিট্রাস, ডেভিড ড্রামস্ত প্রমুখ।
মিশনারিদের উদ্যোগ
ইউরোপের বিভিন্ন খ্রিস্টান মিশনারি গোষ্ঠী বাংলা দেশে খ্রিস্টধর্ম প্রসারের উদ্দেশ্যে এখানকার বিভিন্ন স্থানে ইংরেজি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে এগিয়ে আসে। লন্ডন মিশনারি সোসাইটি, চার্চ মিশনারি সোসাইটি ও শ্রীরামপুরের ব্যাপটিস্ট মিশনের উদ্যোগে কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন অঞ্চলে এবং কলকাতার বাইরে চুঁচুড়া, বর্ধমান, বহরমপুর, কালনা, মালদহ প্রভৃতি শহরে বেশ কয়েকটি ইংরেজি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।
ব্যাপটিস্ট মিশনের উদ্যোগ
ব্যাপটিস্ট মিশনের উইলিয়াম কেরি, মার্শম্যান, ওয়ার্ড প্রমুখের উদ্যোগে ১২৬টি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। লন্ডন মিশনারি সোসাইটির রবার্ট মে চুঁচুড়ায় একটি ইংরেজি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।
স্কটিশ মিশনের উদ্যোগ
স্কটিশ মিশনের প্রতিষ্ঠাতা আলেকজান্ডার ডাফ-এর প্রচেষ্টায় বাংলায় কয়েকটি ইংরেজি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। এগুলির মধ্যে সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য হল ১৮৩০ খ্রিস্টাব্দেকলকাতায় প্রতিষ্ঠিত জেনারেল অ্যাসেম্বলিজ ইন্সটিটিউশন (বর্তমান স্কটিশ চার্চ কলেজ)।
বিশপ মিডলটনের উদ্যোগ
কলকাতার প্রথম বিশপ মিডলটনশিবপুরে বিশপ কলেজ (১৮১৯ খ্রি.) প্রতিষ্ঠা করেন। জেসুইট মিশনারিরা কলকাতায় সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ (১৮৩৫ খ্রি.) এবং১৮৪২ খ্রিস্টাব্দে লরেটো হাউস স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন।
বিভিন্ন মনীষীর উদ্যোগ
বাংলায় রামমোহন রায়, রাধাকান্ত দেব, দ্বারকানাথ ঠাকুর, তেজচন্দ্র রায়, জয়নারায়ণ ঘোষাল এবং স্কটল্যান্ডের ঘড়ি প্রস্তুতকারক ডেভিড হেয়ার প্রমুখ মনীষীও বাংলায় ইংরেজি শিক্ষাবিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ নেন। ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে ভবানীপুরে এবং ১৮১৪ খ্রিস্টাব্দে চুঁচুড়ায় ইংরেজি বিদ্যালয় স্থাপিত হয়।
অ্যাংলো হিন্দু স্কুল প্রতিষ্ঠা
রামমোহন রায় ১৮১৫ খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় অ্যাংলো-হিন্দু স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তারের জন্য লর্ড আর্মহার্স্টকে একটি পত্র লেখেন।
হিন্দু কলেজ প্রতিষ্ঠা
ডেভিড হেয়ার, রাধাকান্ত দেব, বৈদ্যনাথ মুখোপাধ্যায়, এডওয়ার্ড হাইড ইস্টপ্রমুখের উদ্যোগে ১৮১৭ খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় হিন্দু কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়।
হেয়ার স্কুল প্রতিষ্ঠা
ডেভিড হেয়ার ১৮১৮ খ্রিস্টাব্দে পটলডাঙা অ্যাকাডেমি প্রতিষ্ঠা করেন, যা বর্তমানে হেয়ার স্কুল নামে পরিচিত।
অন্যান্য প্রতিষ্ঠান
এছাড়া বিভিন্ন স্থানে ইংরেজি বিদ্যালয় স্থাপনের উদ্দেশ্যে ক্যালকাটা স্কুল সোসাইটি (১৮১৮ খ্রি.) প্রতিষ্ঠিত হয়। গৌরমোহন আঢ্য ওরিয়েন্টাল সেমিনারি (১৮২৮ খ্রি.) নামে একটি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।
উপসংহার :- বড়োলাট লর্ড হার্ডিঞ্জ ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে ঘোষণা করেন যে, ইংরেজি ভাষাজ্ঞানকে সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে অগ্ৰাধিকার দেওয়া হচ্ছে। ফলে মধ্যবিত্ত বাঙালি যুবকরা সরকারি চাকরি লাভের আশায় ইংরেজি শিক্ষাগ্রহণে আরও আগ্ৰহী হয়ে ওঠে।১৮৫৪ খ্রিস্টাব্দে উডের ডেসপাচ বা নির্দেশনামাতেও ইংরেজি শিক্ষা প্রসারের সপক্ষে অভিমত দেওয়া হয়। সরকারি উদ্যোগে ১৮৫৪ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে এদেশে ১৩১টি ইংরেজি বিদ্যালয় গড়ে ওঠে।
দশম শ্রেণীর ইতিহাস (দ্বিতীয় অধ্যায়) সংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা হতে অন্যান্য সংক্ষিপ্ত রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর
দশম শ্রেণী ইতিহাস সিলেবাস দ্বিতীয় অধ্যায়- সংস্কার বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা হতে সকল সংক্ষিপ্ত রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তরগুলি দেওয়া হল।
২.১. উনিশ শতকের বাংলা সাময়িকপত্র, সংবাদপত্র ও সাহিত্যে সমাজের প্রতিফলন
- উনিশ শতকে সাময়িক পত্র, সংবাদপত্র, সাহিত্য প্রভৃতিতে কীভাবে সমকালীন বঙ্গীয় সমাজের চিত্র ফুটে উঠেছে?
(২.১.ক.) বামাবোধিনী
- বামাবোধিনী পত্রিকায় বাংলার সমকালীন সমাজের কীরূপ প্রতিফলন ঘটেছে?
- টীকা লেখো: বামাবোধিনী পত্রিকা।
- নারীসমাজের উন্নতির লক্ষ্যে বামাবোধিনী পত্রিকা কীরূপ উদ্যোগ নিয়েছিল?
- উমেশচন্দ্র দত্ত সম্পর্কে কী জান?
(২.১.খ.) হিন্দু প্যাট্রিয়ট
- ‘হিন্দু প্যাট্রিয়ট’ পত্রিকায় বাংলার সমকালীন সমাজের কীরূপ প্রতিফলন ঘটেছে?
- হিন্দু প্যাট্রিয়ট পত্রিকা সম্পর্কে একটি প্রবন্ধ লেখো।
- বাংলায় নীলচাষিদের কল্যাণে হিন্দু প্যাট্রিয়ট পত্রিকা ও হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের ভূমিকা কী ছিল? অথবা, নীলকরদের বিরুদ্ধে হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় ও তাঁর ‘হিন্দু প্যাট্রিয়ট’ পত্রিকার কী ভূমিকা ছিল?
- হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় সম্পর্কে কী জান?
(২.১.গ.) হুতোম প্যাঁচার নকশা
- কালীপ্রসন্ন সিংহের ‘হুতোমপ্যাঁচার নকশা’ গ্রন্থে উনিশ শতকের বাংলার কীরূপ সমাজচিত্র পাওয়া যায় ?
- কালীপ্রসন্ন সিংহ সম্পর্কে কী জান?
(২.১.ঘ.) নীলদর্পণ
- ‘নীলদর্পণ’ নাটক থেকে উনিশ শতকের বাংলার সমাজের কীরূপ প্রতিফলন পাওয়া যায়?
- দীনবন্ধু মিত্রের ‘নীলদর্পণ’ নাটকের গুরুত্ব কী?
(২.১.ঙ.) গ্রামবার্ত্তা প্রকাশিকা
- গ্রামবাৰ্ত্তা প্রকাশিকা পত্রিকা থেকে উনিশ শতকের বাংলার কী ধরনের সমাজচিত্র পাওয়া যায় ?
- হরিনাথ মজুমদার বা কাঙাল হরিনাথ সম্পর্কে কী জান?
- গ্রামবার্তা প্রকাশিকা পত্রিকার প্রকাশ সম্পর্কে আলোচনা করো।
উপরিউক্ত আলোচনার নিরিখে এই প্রসঙ্গগুলির বিশেষ আলোচনা করতে হবে (আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি)।
২.২. উনিশ শতকের বাংলা শিক্ষাসংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা
(২.২.ক.) প্রাচ্য শিক্ষা-পাশ্চাত্য শিক্ষা বিষয়ক দ্বন্দ্ব
- শিক্ষাবিস্তারে প্রাচ্যবাদী ও পাশ্চাত্যবাদী বিতর্ক কী? উচ্চশিক্ষার বিকাশে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা আলোচনা কর।
- ভারতে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য শিক্ষা বিষয়ক দ্বন্দ্বের প্রেক্ষাপট উল্লেখ করো।
(২.২.খ.) ইংরেজি শিক্ষার প্রসার
- ভারতে ইংরেজি শিক্ষার প্রসারে ভারতীয়দের ব্যক্তিগত উদ্যোগ সম্পর্কে আলোচনা কর।
- কোন পরিস্থিতিতে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতে ইংরেজি ও আধুনিক পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসার ঘটাতে শুরু করে? অথবা, ভারতে ব্রিটিশ সরকার কেন ইংরেজি শিক্ষার প্রসারে উদ্যোগ নেয়?
- ভারতে ইংরেজি শিক্ষার প্রসারে বিদেশি উদ্যোগের উল্লেখ করো।
- ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির উদ্যোগে ভারতে ইংরেজি শিক্ষার প্রসার সম্পর্কে আলোচনা করো।
- ব্রিটিশ শাসনকালে ভারতে প্রবর্তিত ইংরেজি ও আধুনিক পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রধান ত্রুটিগুলি কী ছিল?
- ব্রিটিশ শাসনকালে ভারতে ইংরেজি ও আধুনিক পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসারের ফল কী হয়েছিল?
(২.২.গ.) নারী শিক্ষা ও ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
- ঊনবিংশ শতাব্দীর সমাজসংস্কার ও শিক্ষাবিস্তারে বিদ্যাসাগরের অবদান আলোচনা কর।
- শিক্ষা সংস্কারক হিসেবে বিদ্যাসাগরের অবদান আলোচনা কর।
- শিক্ষা বিস্তারে বিদ্যাসাগরের অবদান কী ছিল?
- ব্রিটিশ শাসনকালে বাংলায় নারীশিক্ষার প্রসার সম্পর্কে আলোচনা করো।
- নারী শিক্ষার প্রসারে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের কী ভূমিকা ছিল?
(২.২.ঘ.) পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তারের উদ্যোগ
- উডের ডেসপ্যাচ (১৮৫৪ খ্রি.) সম্পর্কে কী জান?
- ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রবর্তনে ‘মেকলে মিনিট’-এর ভূমিকা কী ছিল?
- ‘মেকলে মিনিট’ সম্পর্কে কী জান?
- ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসারে বেসরকারি উদ্যোগের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।
- বাংলায় পাশ্চাত্য শিক্ষাবিস্তারে রাজা রামমোহন রায়ের ভূমিকা উল্লেখ করো।
- বাংলায় পাশ্চাত্য শিক্ষাবিস্তারে রাজা রাধাকান্ত দেবের ভূমিকা আলোচনা করো।
- বাংলায় পাশ্চাত্য শিক্ষাবিস্তারে ডেভিড হেয়ারের ভূমিকা উল্লেখ করো।
(২.২.ঙ.) রাজা রামমোহন রায়
(২.২.চ.) রাজা রাধাকান্ত দেব
(২.২.ছ.) ডেভিড হেয়ার
(২.২.জ.) জন এলিয়ট ড্রিংক ওয়াটার বীটন বা বেথুন
- উনিশ শতকে শিক্ষা বিস্তারে ড্রিংকওয়াটার বেথুন কী ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন?
- ড্রিংক ওয়াটার বিটন (বেথুন) সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখ।
- বাংলায় পাশ্চাত্য শিক্ষাবিস্তারে ড্রিংকওয়াটার বিটনের (বেথুনের) ভূমিকা উল্লেখ করো।
(২.২.ঝ.) কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ
(২.২.ঞ.) চিকিৎসাবিদ্যার বিকাশ
(২.২.ট.) কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এবং উচ্চশিক্ষার বিকাশ
- উচ্চশিক্ষার বিকাশে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা আলোচনা কর।
- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে আলোচনা করো।
টুকরো কথা: মধুসূদন গুপ্ত
(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি)
২.৩. উনিশ শতকের বাংলা-সমাজসংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা
(২.৩.ক.) ব্রাহ্মসমাজসমূহের উদ্দোগ
- উনিশ শতকের বাংলায় সমাজসংস্কার আন্দোলনে ব্রাহ্মসমাজগুলির কীরূপ ভূমিকা ছিল?
- ধর্ম ও সমাজ সংস্কার আন্দোলনে ব্রাহ্মসমাজের সীমাবদ্ধতা গুলি কি ছিল?
- উনিশ শতকে বাংলায় সমাজ ও ধর্মসংস্কারের ক্ষেত্রে ব্রাহ্মসমাজের উদ্যোগগুলি কী ছিল?
(২.৩.খ.) সতীদাহপ্রথা বিরোধী আন্দোলন
- রাজা রামমোহন রায়ের নেতৃত্বে সতীদাহ-বিরোধী আন্দোলনের পরিচয় দাও।
- সতীদাহ প্রথা সম্পর্কে কী জান? অথবা, সহমরণ কী?
(২.৩.গ.) নব্যবঙ্গ গোষ্ঠী
- হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিও সম্পর্কে কী জান?
- বাংলার সমাজসংস্কারের ক্ষেত্রে ডিরোজিওর নেতৃত্বাধীন ‘নব্যবঙ্গ গোষ্ঠী’ বা ইয়ং বেঙ্গল গোষ্ঠীর কার্যাবলির মূল্যায়ন করো।
- ডিরোজিও -র নেতৃত্বাধীন নব্যবঙ্গ আন্দোলনের সীমাবদ্ধতাগুলি উল্লেখ করো।
- নব্যবঙ্গ বা ইয়ং বেঙ্গল কাদের বলা হয়? উনিশ শতকে বাংলার ইতিহাসে তাদের অবদান উল্লেখ করো।
(২.৩.ঘ.) বিধবাবিবাহ আন্দোলন
টুকরো কথা: হাজি মহম্মদ মহসীন
(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি)
২.৪. উনিশ শতকের বাংলা-ধর্মসংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা
(২.৪.ক.) ব্রাহ্ম আন্দোলন-বিবর্তন, বিভাজন, বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা
- দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের নেতৃত্বে ব্রাহ্মসমাজের সমাজসংস্কার আন্দোলনের প্রসারের পরিচয় দাও।
- উনিশ শতকে ব্রাহ্মসমাজের বিভাজন সম্পর্কে আলোচনা কর।
- বাংলার ধর্ম ও সমাজ সংস্কারের আন্দোলনে ব্রাহ্মসমাজের অবদান কী ছিল?
(২.৪.খ.) রামকৃষ্ণের সর্বধর্মসমন্বয়’-এর আদর্শ
(২.৪.গ.) স্বামী বিবেকানন্দের ধর্মসংস্কারের অভিমুখ
(২.৪.ঘ.) নব্য বেদান্ত-বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা
টুকরো কথা:
লালন ফকির
বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী
(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি)
২.৫. “বাংলার নবজাগরণ”-এর চরিত্র ও পর্যালোচনা,
উনিশ শতকের বাংলায় ‘নবজাগরণ’ ধারণার ব্যবহার বিষয়ক বিতর্ক
- উনিশ শতকে ‘বাংলার নবজাগরণ’ বলতে কী বোঝ? এই নবজাগরণের চরিত্র বা প্রকৃতি সম্পর্কে আলোচনা করো।
- উনিশ শতকে বাংলায় ‘নবজাগরণ’ ধারণার ব্যবহার বিষয়ক বিতর্ক সম্পর্কে আলোচনা করো।
- উনিশ শতকে বাংলার নবজাগরণের প্রধান ধারাগুলি কী ছিল?
(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি)।