২০২৫ সালের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ইতিহাস বিষয়ে সম্পূর্ণ সিলেবাসের সাজেশন্ ভিত্তিক পিডিএফ নোটস্ নেওয়ার জন্য যোগাযোগ করুণ (দাম প্রতি ক্লাস ৯৯ টাকা)।

👉Chat on WhatsApp

উনিশ শতকে ব্রাহ্মসমাজের বিভাজন সম্পর্কে আলোচনা

দশম শ্রেণীর ইতিহাস দ্বিতীয় অধ্যায়-সংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা হতে উনিশ শতকে ব্রাহ্মসমাজের বিভাজন সম্পর্কে আলোচনা করা হল।

Table of Contents

উনিশ শতকে ব্রাহ্মসমাজের বিভাজন সম্পর্কে আলোচনা

প্রশ্ন:- উনিশ শতকে ব্রাহ্মসমাজের বিভাজন সম্পর্কে আলোচনা কর।

ভূমিকা:- দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর যখন ব্রাহ্মসমাজের প্রধান নেতা তখন যুবককেশবচন্দ্র সেন ১৮৫৮ খ্রিস্টাব্দে ব্রাহ্মসমাজে যোগদেন।

কেশবচন্দ্র সেনের উত্থান

কেশবচন্দ্র সেন তাঁর প্রতিভা ও দক্ষতার গুণে শীঘ্রই দেবেন্দ্রনাথের ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠেন। দেবেন্দ্রনাথ ১৮৬২ খ্রিস্টাব্দে তাঁকে’ব্রহ্মানন্দ’ উপাধি দেন এবং ব্রাহ্মসমাজের আচার্য পদে নিয়োগ করেন।

মতভেদের সূত্রপাত

দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের হাত ধরে ব্রাহ্মসমাজে কেশবচন্দ্রের উত্থান ঘটলেও বিধবাবিবাহ, অসবর্ণ বিবাহ, ব্রাহ্ম আচার্যদের উপবীত ধারণ, বাংলায় মন্ত্রোচ্চারণ প্রভৃতি বিষয়কে কেন্দ্র করে উভয়ের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়।

প্রথম ভাঙ্গন

দেবেন্দ্রনাথ ও কেশবচন্দ্রের মতানৈক্যের ফলে ১৮৬৬ খ্রিস্টাব্দে ব্রাহ্মসমাজে ভাঙন দেখা দেয়। ১৮৬৬ খ্রিস্টাব্দে কেশবচন্দ্র ও তার অনুগামীরা ভারতবর্ষীয় ব্রাহ্মসমাজ নামে একটি পৃথক সংগঠন গড়ে তোলেন। দেবেন্দ্রনাথের নেতৃত্বাধীন মূল সংগঠনটি আদি ব্রাহ্মসমাজ নামে পরিচিত হয়।

দ্বিতীয় ভাঙন

কেশবচন্দ্রের ইংরেজ-প্রীতি, অবতারবাদে বিশ্বাস, নারীস্বাধীনতার প্রশ্নে দ্বিধা নিয়ে ব্রাহ্মসমাজে বিরোধ তৈরি হয়েছিল।ভারতীয় ব্রাহ্মসমাজের নিয়ম ভেঙে কেশবচন্দ্র নিজের ১৪ বছরের নাবালিকা কন্যাকে কুচবিহারের মহারাজের সঙ্গে বিবাহ দেন। ফলে দ্বিতীয় বার ব্রাহ্মসমাজে ভাঙ্গন আসে।

সাধারণ ও নববিধান ব্রাহ্মসমাজ

শিবনাথ শাস্ত্রী, বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী, আনন্দমোহন বসু, দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায়, দুর্গামোহন দাস প্রমুখ তরুণ কেশবচন্দ্রকে ত্যাগ করে ১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দে সাধারণ ব্রাহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠা করেন। আর কেশবচন্দ্রের নেতৃত্বাধীন সংগঠনটি নববিধান ব্রাহ্মসমাজ নামে পরিচিত হয়।

উপসংহার:- হিন্দু সমাজ ও ধর্মসংস্কারে ব্রাহ্মসমাজ যে সম্ভাবনা জাগিয়ে তুলেছিল তা ব্রাহ্মসমাজের বিভাজনের মধ্য দিয়ে ব্যাহত হয়।

দশম শ্রেণীর ইতিহাস (দ্বিতীয় অধ্যায়) সংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা হতে অন্যান্য সংক্ষিপ্ত রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর

দশম শ্রেণী ইতিহাস সিলেবাস দ্বিতীয় অধ্যায়- সংস্কার বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা হতে সকল সংক্ষিপ্ত রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তরগুলি দেওয়া হল।

২.১. উনিশ শতকের বাংলা সাময়িকপত্র, সংবাদপত্র ও সাহিত্যে সমাজের প্রতিফলন

(২.১.ক.) বামাবোধিনী

(২.১.খ.) হিন্দু প্যাট্রিয়ট

(২.১.গ.) হুতোম প্যাঁচার নকশা

(২.১.ঘ.) নীলদর্পণ

(২.১.ঙ.) গ্রামবার্ত্তা প্রকাশিকা

উপরিউক্ত আলোচনার নিরিখে এই প্রসঙ্গগুলির বিশেষ আলোচনা করতে হবে (আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি)।

২.২. উনিশ শতকের বাংলা শিক্ষাসংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা

(২.২.ক.) প্রাচ্য শিক্ষা-পাশ্চাত্য শিক্ষা বিষয়ক দ্বন্দ্ব

(২.২.খ.) ইংরেজি শিক্ষার প্রসার

(২.২.গ.) নারী শিক্ষা ও ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

(২.২.ঘ.) পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তারের উদ্যোগ

(২.২.ঙ.) রাজা রামমোহন রায়

(২.২.চ.) রাজা রাধাকান্ত দেব

(২.২.ছ.) ডেভিড হেয়ার

(২.২.জ.) জন এলিয়ট ড্রিংক ওয়াটার বীটন বা বেথুন

(২.২.ঝ.) কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ

(২.২.ঞ.) চিকিৎসাবিদ্যার বিকাশ

(২.২.ট.) কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এবং উচ্চশিক্ষার বিকাশ

টুকরো কথা: মধুসূদন গুপ্ত

(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি)

২.৩. উনিশ শতকের বাংলা-সমাজসংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা

(২.৩.ক.) ব্রাহ্মসমাজসমূহের উদ্দোগ

(২.৩.খ.) সতীদাহপ্রথা বিরোধী আন্দোলন

(২.৩.গ.) নব্যবঙ্গ গোষ্ঠী

(২.৩.ঘ.) বিধবাবিবাহ আন্দোলন

টুকরো কথা: হাজি মহম্মদ মহসীন

(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি)

২.৪. উনিশ শতকের বাংলা-ধর্মসংস্কার: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা

(২.৪.ক.) ব্রাহ্ম আন্দোলন-বিবর্তন, বিভাজন, বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা

(২.৪.খ.) রামকৃষ্ণের সর্বধর্মসমন্বয়’-এর আদর্শ

(২.৪.গ.) স্বামী বিবেকানন্দের ধর্মসংস্কারের অভিমুখ

(২.৪.ঘ.) নব্য বেদান্ত-বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা

টুকরো কথা: 

লালন ফকির
বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী

(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি)

২.৫. “বাংলার নবজাগরণ”-এর চরিত্র ও পর্যালোচনা,

উনিশ শতকের বাংলায় ‘নবজাগরণ’ ধারণার ব্যবহার বিষয়ক বিতর্ক

(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি)।

Leave a Comment