দশম শ্রেণীর ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায় – প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ: বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ হতে ঔপনিবেশিক ভারতে আদিবাসী ও কৃষকবিদ্রোহগুলির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দেওয়া হল।
ঔপনিবেশিক ভারতে আদিবাসী ও কৃষকবিদ্রোহগুলির সংক্ষিপ্ত পরিচয়
প্রশ্ন:- ঔপনিবেশিক ভারতে আদিবাসী ও কৃষকবিদ্রোহগুলির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।
ভূমিকা :- ব্রিটিশ শাসনকালে ভারতে ঔপনিবেশিক শোষণ ও অত্যাচারের প্রতিবাদে বেশ কয়েকটি আদিবাসী ও কৃষকবিদ্রোহ সংঘটিত হয়। উল্লেখযোগ্য বিদ্রোহগুলির সংক্ষিপ্ত পরিচয় নীচে উল্লেখ করা হল।
সন্ন্যাসী-ফকির বিদ্রোহ
উত্তর ভারত থেকে আসা সন্ন্যাসী ও ফকিররা ভবানী পাঠক, চিরাগ আলি, মজনু শাহ প্রমুখের নেতৃত্বে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে ১৭৬৩ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৮০২ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বিদ্রোহ চালায়। এটি সন্ন্যাসী-ফকির বিদ্রোহ নামে পরিচিত।
চুয়াড় বিদ্রোহ
মেদিনীপুর ও বাঁকুড়া জেলার কিছু অংশে আদিবাসী চুয়াড় সম্প্রদায় বসবাস করত। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এই অঞ্চলের স্থানীয় জমিদারদের ওপর অত্যাচার চালালে জমিদারদের পক্ষ নিয়ে এই চুয়াড় সম্প্রদায়ের লোকেরা বিদ্রোহ করে। এটি ইতিহাসে ‘চুয়াড় বিদ্রোহ’ নামে পরিচিত। এই বিদ্রোহ প্রথম পর্যায়ে ১৭৬৭ খ্রিস্টাব্দে এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে১৭৯৮-৯৯ খ্রিস্টাব্দে সংঘটিত হয়।
সন্দীপ বিদ্রোহ
বঙ্গোপসাগরের বুকে কয়েকটি ছোটোবড়ো দ্বীপ নিয়ে সন্দীপ অঞ্চলটি গড়ে উঠেছিল। এখানে দরিদ্র জনগণ ব্রিটিশ কোম্পানির সহযোগী গোকুল ঘোষালের শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে ১৭৬৯ খ্রিস্টাব্দে সন্দীপ বিদ্রোহ শুরু করে।
বারাণসী বিদ্রোহ
অযোধ্যার নবাবের অধীনস্থ বারাণসীর জায়গিরদার ছিলেন বলবন্ত সিং। বলবন্তের পুত্র চৈত্য সিংহের আমলে এখানকার নির্যাতিত কৃষকরা ১৭৮১ খ্রিস্টাব্দে বিদ্রোহ ঘোষণা করে, যা বারাণসী বিদ্রোহ নামে পরিচিত।
রংপুর বিদ্রোহ
১৭৮১ খ্রিস্টাব্দে সরকারের কাছ থেকে দিনাজপুর, রংপুর ও এদ্রাকপুর পরগনার ইজারা নেন দেবী সিংহ। কিছুদিনের মধ্যেই তিনি কৃষকদের ওপর ভয়ানক শোষণ ও অত্যাচার শুরু করলে তার বিরুদ্ধে কৃষকরা ১৭৮৩ খ্রিস্টাব্দে বিদ্রোহী হয়ে ওঠে। এটি রংপুর বিদ্রোহ নামে পরিচিত।
পলিগার বিদ্রোহ
পলিগার জাতি দক্ষিণ ভারতের বেলারি, কুর্নুল, কুডাপ্পা, অনন্তপুর প্রভৃতি অঞ্চলে বসবাস করত। তারা ১৭৮৩-১৮০৫ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ কোম্পানি ও জমিদারদের শোষণের বিরুদ্ধে যে বিদ্রোহ শুরু করে তা পলিগার বিদ্রোহ নামে পরিচিত।
পাইক বিদ্রোহ
বাংলা ও উড়িষ্যার পাইকরা ছিল জমিদারদের অস্ত্রবাহক ও শান্তিরক্ষক। তারা বিদ্যাধর মহাপাত্রের নেতৃত্বে ব্রিটিশ শোষণের বিরুদ্ধে ১৮১৭ খ্রিস্টাব্দে যে বিদ্রোহ শুরু করে তা পাইক বিদ্রোহ নামে পরিচিত।
ভিল বিদ্রোহ
গুজরাট, মহারাষ্ট্রসহ পশ্চিম ভারতের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ভিল উপজাতির কৃষকদের ওপর ব্রিটিশ কোম্পানি শোষণ ও অত্যাচার চালালে তারা ১৮১৯ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ শক্তিশালী বিদ্রোহ সংগঠিত করে। এই বিদ্রোহ ব্যর্থ হলেও ভিলরা ১৮২৫, ১৮৩৬ ও ১৮৪৬ খ্রিস্টাব্দে আবার বিদ্রোহ করে।
ফরাজি আন্দোলন
ফরিদপুর জেলার হাজি শরিয়ত উল্লাহ ইসলাম ধর্মসংস্কারের উদ্দেশ্যে ১৮২০ খ্রিস্টাব্দে ‘ফরাজি’ নামে একটি ধর্মীয় সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠা করেন। এই আন্দোলন ক্রমে ইংরেজ কোম্পানি ও জমিদারদের শোষণের বিরুদ্ধে পরিচালিত হয়ে ফরিদপুর, ঢাকা, খুলনা, ময়মনসিংহ প্রভৃতি জেলায় ১৮৬২ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সক্রিয় থাকে। হাজি শরিয়ত উল্লাহের পর তাঁর পুত্র দুদু মিঞা এবং পরে দুদু মিঞার পুত্র নোয়া মিঞা এই আন্দোলনেনেতৃত্ব দেন।
পাগলপন্থী বিদ্রোহ
ময়মনসিংহ জেলার শেরপুরের রাজবংশী, হাজং, ডালু এবং মুসলমান সহ সমাজের বিভিন্ন অংশের মানুষ ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে ১৮২৫-২৭ খ্রিস্টাব্দে বিদ্রোহ শুরু করে। এতে নেতৃত্ব দেন ফকির করিম শাহের পুত্র টিপু শাহ।
ওয়াহাবি আন্দোলন ও বারাসাত বিদ্রোহ
তিতুমিরের নেতৃত্বে ১৮৩১ খ্রিস্টাব্দে ২৪ পরগনা, নদিয়া, যশোহর, ঢাকা, রাজশাহি, মালদহ প্রভৃতি জেলায় শক্তিশালী আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে, যা ওয়াহাবি আন্দোলন নামে পরিচিত। তিতুমির এই সময় বারাসাতে এক বাঁশের কেল্লা তৈরি করে ব্রিটিশ কোম্পানি, জমিদার ও মহাজনদের মিলিত বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে প্রাণ দেন। এটি বারাসাত বিদ্রোহ নামে পরিচিত।
কোল বিদ্রোহ
ছোটোনাগপুর অঞ্চলের আদিবাসী কোলদেরওপর ব্রিটিশ কোম্পানির অর্থনৈতিক ও সামাজিক শোষণ ও অত্যাচার নেমে আসে। এর বিরুদ্ধে কোলরা ১৮৩১-৩২ খ্রিস্টাব্দে যে বিদ্রোহ শুরু করে তা কোল বিদ্রোহ নামে পরিচিত।
সাঁওতাল বিদ্রোহ
ছোটোনাগপুর, পালামৌ, সিংভূম, মানভূম,বাঁকুড়া, বীরভূম, মেদিনীপুর প্রভৃতি অঞ্চলে বসবাসকারী আদিবাসী সাঁওতালরা ১৮৫৫-৫৬ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ ব্রিটিশ কোম্পানি, জমিদার ও মহাজনদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে।সিধু, কানু, চাঁদ, ভৈরব, বীর সিং, কালো প্রামাণিক, ডোমন মাঝি প্রমুখের নেতৃত্বে সাঁওতাল বিদ্রোহ তীব্র আকার ধারণ করে।
নীল বিদ্রোহ
নীলকর সাহেবরা নদিয়া, যশোহর, খুলনা,ফরিদপুর, মুরশিদাবাদ, রাজশাহি, মালদহ, দিনাজপুর প্রভৃতি জেলার চাষিদের নীলচাষে বাধ্য করলে এবং তাদের ওপর চরম নির্যাতন চালালে চাষিরা ১৮৫৯-৬০ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ তীব্র আন্দোলন সংগঠিত করে। এটি নীল বিদ্রোহ নামে পরিচিত। এই বিদ্রোহে নেতৃত্ব দেন দিগম্বর বিশ্বাস, বিষ্ণুচরণ বিশ্বাস, মেঘাই সর্দার, বিশ্বনাথ সর্দার প্রমুখ।
মোপালা বিদ্রোহ
দক্ষিণ ভারতের মালাবার উপকূল অঞ্চলে বসবাসকারী কৃষিজীবী মোপালারা ১৮৭৬-৯৬ খ্রিস্টাব্দে জমিদারদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে যে বিদ্রোহ সংগঠিত করে তা মোপালা বিদ্রোহ নামে পরিচিত।
মুন্ডা বিদ্রোহ
ছোটোনাগপুর অঞ্চলের মুন্ডা কৃষকদের ওপর ব্রিটিশ সরকার এবং তাদের সহযোগী জমিদার ও মহাজনরা উৎপীড়ন চালালে ১৮৯৯-১৯০০ খ্রিস্টাব্দে বিরসা মুন্ডার নেতৃত্বে আদিবাসী মুন্ডা সম্প্রদায় বিদ্রোহ করে। এটি মুন্ডা বিদ্রোহনামে পরিচিত।
উপসংহার:- আঞ্চলিক সীমাবদ্ধতা, পরিকল্পনা বিহীন বিদ্রোহ, বিপ্লবীদের মধ্যে যোগাযোগের অভাব, ধর্মীয় বিভেদ প্রভৃতি কারণে ব্রিটিশ শাসনকালে ভারতে সংগঠিত বিভিন্ন কৃষক ও উপজাতি বিদ্রোহগুলির অধিকাংশই ব্যর্থ হয়েছিল।
দশম শ্রেণীর ইতিহাস (তৃতীয় অধ্যায়) প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ: বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ হতে অন্যান্য সংক্ষিপ্ত রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর
দশম শ্রেণী ইতিহাস সিলেবাস তৃতীয় অধ্যায়- প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ: বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ হতে সকল সংক্ষিপ্ত রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তরগুলি দেওয়া হল।
দশম শ্রেণী ইতিহাস সিলেবাস তৃতীয় অধ্যায় – প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ: বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ
ঔপনিবেশিক অরণ্য আইন ও সেই বিষয়ে আদিবাসী জনগণের প্রতিক্রিয়া বিষয়ে সংক্ষিপ্ত ভূমিকা; প্রসঙ্গত বিদ্রোহ, অভ্যূত্থান ও বিপ্লব-এর ধারণাগত আলোচনা।
- বিপ্লব বলতে কী বোঝায় এবং এর কয়েকটি উদাহরণ দাও।
- অভ্যুত্থান বলতে কী বোঝায় এবং এর কয়েকটি উদাহরণ দাও।
- বিদ্রোহ বলতে কী বোঝায় এবং এর কয়েকটি উদাহরণ দাও।
- ভারতে ব্রিটিশ সরকার প্রচলিত প্রধান অরণ্য আইনগুলির পরিচয় দাও।
- ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক ভারতে অরণ্যের ওপর আধিপত্য বৃদ্ধির পদক্ষেপগুলি উল্লেখ করো।
- ভারতের আদিবাসী ও উপজাতি সম্প্রদায় কীভাবে অরণ্যের ওপর নির্ভর করে জীবিকানির্বাহ করত এবং ব্রিটিশ সরকার কীভাবে তাদের অরণ্যের অধিকার হরণ করে নেয়?
- ব্রিটিশ সরকারের অরণ্য আইন আদিবাসীদের মধ্যে কি প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে?
- কী উদ্দেশ্যে ঔপনিবেশিক সরকার অরণ্য আইন প্রণয়ন করে?
৩.১. আদিবাসী বিদ্রোহ
- উনিশ শতকে ভারতের বিভিন্ন কৃষক ও উপজাতি বিদ্রোহগুলি ব্যর্থ হওয়ার প্রধান কারণগুলি কী ছিল?
- ব্রিটিশ শাসনকালে ভারতে সংঘটিত কৃষক ও আদিবাসী বিদ্রোহের কারণগুলি আলোচনা কর।
৩.১.ক. চুয়াড় বিদ্রোহ (দ্বিতীয় পর্ব, মেদিনীপুর, ১৭৯৮-৯৯)
- দ্বিতীয় পর্বের চুয়াড় বিদ্রোহের (১৭৯৮-৯৯ খ্রি.) বিবরণ দাও।
- চুয়াড় বিদ্রোহের (প্রথম পর্ব, ১৭৬৭ খ্রি.) বিবরণ দাও।
- চুয়াড় বিদ্রোহের কারণ ও প্রসার সম্পর্কে আলোচনা করো। অথবা, চুয়াড় বিদ্রোহের বিবরণ দাও।
- চুয়াড় বিদ্রোহের গুরুত্ব বা ফলাফল আলোচনা কর।
- চুয়াড় বিদ্রোহের বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর।
- চুয়াড় বিদ্রোহ সম্পর্কে যা জানো লেখ।
৩.১.খ. কোল বিদ্রোহ (১৮৩১-৩২)
- কোল বিদ্রোহের ফলাফলগুলি সম্পর্কে আলোচনা করো।
- কোল বিদ্রোহের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি উল্লেখ করো।
- কোল বিদ্রোহের বিভিন্ন কারণগুলি উল্লেখ করো।
- কোল বিদ্রোহ সম্পর্কে টীকা লেখ।
৩.১.গ. সাঁওতাল হুল (১৮৫৫-৫৬)
- সাঁওতাল বিদ্রোহের ফলাফল আলোচনা কর।
- সাঁওতাল বিদ্রোহের প্রকৃতি বা চরিত্র আলোচনা কর।
- সাঁওতাল বিদ্রোহের বৈশিষ্ট্য গুলি আলোচনা কর।
- সাঁওতাল বিদ্রোহের কারণ গুলি আলোচনা কর।
- সাঁওতাল বিদ্রোহের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।
- সাঁওতাল বিদ্রোহের প্রকৃতি বা চরিত্র বিশ্লেষণ করো।
- সাঁওতাল বিদ্রোহের বৈশিষ্ট্যগুলি লেখো।
৩.১.ঘ. মুন্ডা বিদ্রোহ (১৮৯৯-১৯০০)
- মুন্ডা বিদ্রোহের প্রকৃতি বা চরিত্র বিশ্লেষণ করো।
- মুন্ডা বিদ্রোহ সম্পর্কে আলোচনা কর। অথবা, মুন্ডা বিদ্রোহের বিবরণ দাও।
- বিরসা মুন্ডা সম্পর্কে কী জান?
- মুন্ডা বিদ্রোহের ফলাফল আলোচনা কর।
- মুন্ডা বিদ্রোহের প্রকৃতি বা চরিত্র বিশ্লেষণ কর।
- মুণ্ডা বিদ্রোহের কারণ গুলি আলোচনা কর।
- মুণ্ডা বিদ্রোহের বৈশিষ্ট্যগুলি কী ছিল?
এই বিদ্রোহগুলির অতিসংক্ষিপ্ত আলোচনাসহ বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ।
টুকরো কথা
রংপুর বিদ্রোহ (১৭৮৩)
ভিল বিদ্রোহ (১৮১৯)
(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি, আলোচ্য বিদ্রোহগুলির সময়কাল উল্লেখসহ মানচিত্রে সেগুলির অঞ্চল চিহ্নিতকরণ, বিদ্রোহগুলির সময়সারণি)
৩.২. ধর্ম প্রভাবিত বিদ্রোহ
(৩.২.ক.) সন্ন্যাসী-ফকির বিদ্রোহ (১৭৬৩-১৮০০)
- সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহের কারণ কী ছিল?
- সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহের প্রসার সম্পর্কে আলোচনা করো।
- সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি উল্লেখ করো।
- সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহের চরিত্র বা প্রকৃতি বিশ্লেষণ করো।
- সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।
- সন্ন্যাসী-ফকির বিদ্রোহের ঐতিহাসিক তাৎপর্য কী ছিল? এই বিদ্রোহ ব্যর্থ হল কেন?
(৩.২.খ.) ওয়াহাবি আন্দোলন
- বাংলাদেশে ওয়াহাবি আন্দোলনের গুরুত্ব কী ছিল? অথবা, তিতুমিরের নেতৃত্বে বারাসাত বিদ্রোহের গুরুত্ব কী ছিল?
- বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলনের বৈশিষ্ট্য কী ছিল?
- বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলনের কারণ কী ছিল?
- বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলনের বিবরণ দাও। অথবা, বারাসাত বিদ্রোহ সম্পর্কে কী জান? অথবা, টীকা লেখো: তিতুমিরের বিদ্রোহ। অথবা, বারাসাত বিদ্রোহের বিবরণ দাও।
- বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলনের চরিত্র বা প্রকৃতি বিশ্লেষণ করো। অথবা, বারাসাত বিদ্রোহের চরিত্র বা প্রকৃতি বিশ্লেষণ করো।
(৩.২.গ.) ফরাজি আন্দোলন
- ফরাজি আন্দোলনের প্রকৃতি বা চরিত্রের স্বরূপ বিশ্লেষণ কর।
- ফরাজি আন্দোলনের বৈশিষ্ট্যগুলি উল্লেখ করো।
- ভারতে ফরাজী ও ওয়াহাবী আন্দোলনের তুলনামূলক আলোচনা কর।
- বাংলায় ফরাজি আন্দোলনের বিবরণ দাও। অথবা, উনিশ শতকে বাংলায় ফরাজি আন্দোলনের প্রসার সম্পর্কে আলোচনা করো। অথবা, ফরাজি আন্দোলনের ওপর একটি সংক্ষিপ্ত টীকা লেখো।
এই বিদ্রোহ গুলির অতি সংক্ষিপ্ত আলোচনাসহ বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ
টুকরো কথা
(ক) পাগলপন্থি বিদ্রোহ (১৮২৫-২৭)
(খ) তারিখ-ই-মহম্মদীয়া
(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি, আলোচ্য বিদ্রোহগুলির সময়কাল উল্লেখসহ মানচিত্রে সেগুলির অঞ্চল চিহ্নিতকরণ, বিদ্রোহগুলির সময়সারণি)
৩.৩. নীল বিদ্রোহ
- বাংলায় নীল বিদ্রোহের প্রসার সম্পর্কে আলোচনা কর।
- নীল বিদ্রোহে শিক্ষিত মধ্যবিত্ত বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের কী ভূমিকা ছিল?
- বাংলায় নীল বিদ্রোহের বৈশিষ্ট্যগুলি সম্পর্কে আলোচনা কর।
- বাংলায় নীল বিদ্রোহের প্রকৃতি বা চরিত্র কীরূপ ছিল?
- নীল বিদ্রোহের গুরুত্ব আলোচনা কর।
- নীল বিদ্রোহের ফলাফলগুলি আলোচনা কর।
- নীল বিদ্রোহের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।
- ঊনিশ শতকে বাংলায় নীল বিদ্রোহের প্রধান কারণগুলি আলোচনা কর।
- বাংলায় নীল বিদ্রোহের নেতৃত্ব সম্পর্কে আলোচনা কর।
- নীল বিদ্রোহে সংবাদপত্রের ভূমিকা আলোচনা কর।
এই বিদ্রোহের অতি সংক্ষিপ্ত আলোচনা সহ বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ
টুকরো কথা
পাবনার কৃষক বিদ্রোহ
- পাবনা বিদ্রোহের প্রকৃতি বা চরিত্র বিশ্লেষণ কর। অথবা, পাবনা বিদ্রোহের দিকগুলি আলোচনা কর।
- পাবনার কৃষকবিদ্রোহ সম্পর্কে কী জান?
(আলোচনার বিষয়বস্তুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ও প্রাসঙ্গিক ছবি, সংবাদপত্রের প্রতিবেদন প্রভৃতি, আলোচ্য বিদ্রোহগুলির সময়কাল উল্লেখসহ মানচিত্রে সেগুলির অঞ্চল চিহ্নিতকরণ, বিদ্রোহগুলির সময়সারণি)।